cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ইসরায়েলের ওপর আরোপিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক প্রত্যাহারের আশায় ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমে বিষয়টি সরাসরি আলোচনায় আনার পরিকল্পনা তার।
শনিবার (৫ এপ্রিল) ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এই সফর ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক সম্পর্কে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে উঠতে পারে। এছাড়া ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় চলমান হামলা ও উত্তেজনার মধ্যে এটা নেতানিয়াহুর চতুর্থ মার্কিন সফর। তবে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পর এটি নেতানিয়াহুর দ্বিতীয় সফর।
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক নীতির ফলে বিভিন্ন দেশের রপ্তানি খাতে চাপে পড়েছে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে। তবে এই পরিস্থিতিতে শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করতে যাওয়া প্রথম বিদেশি নেতা হচ্ছেন নেতানিয়াহু। উল্লেখ্য, ট্রাম্প প্রশাসন ইসরায়েলের ওপর ১৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে, যা দেশটির রপ্তানিনির্ভর খাতে প্রভাব ফেলেছে।
নেতানিয়াহুর দপ্তর আনুষ্ঠানিকভাবে সফর নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি। তবে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সঙ্গে কথা বলেছে এমন তিন ইসরায়েলি কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) নেতানিয়াহু ও ট্রাম্পের মধ্যে ফোনালাপ হয়, যেখানে ওয়াশিংটন সফরের আমন্ত্রণ জানান প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
এদিকে বর্তমানে নেতানিয়াহু হাঙ্গেরিতে সফররত। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি আগামী সোমবার (৬ এপ্রিল) হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। বৈঠকে মূল আলোচ্য বিষয় হবে শুল্ক প্রত্যাহার।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিয়স এই সফরের খবর প্রথম জানায়। তারা আরও উল্লেখ করে, এই বৈঠকে গাজা যুদ্ধ পরিস্থিতি ও ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচিও আলোচনায় আসতে পারে।
তবে সফরসূচি এখনো চূড়ান্ত নয়। কারণ চলতি সপ্তাহেই দুর্নীতির মামলায় আদালতে হাজিরা দেওয়ার কথা রয়েছে নেতানিয়াহুর। যদিও তিনি মামলার দিন পেছানোর আবেদন করেছেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই সফর নেতানিয়াহুর জন্য কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একদিকে গাজা পরিস্থিতি, অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ চাপে থাকা নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক মজবুত করার দিকেই নজর দিতে চাইছেন।