cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ঈদের ছুটি শেষে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছেন বিভিন্ন পেশার মানুষ। ঈদের তৃতীয় দিন থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সীমিত পরিসরে রাজধানীতে ফেরার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ব্যক্তিগত কাজে আর ভোগান্তি এড়াতে বুধবার (২ এপ্রিল) ভোর থেকে সদরঘাট ও বিভিন্ন বাস টার্মিনাল এবং কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
অন্যদিকে আজও রাজধানী ছাড়ছেন অনেকে। ঢাকা ছাড়ার জন্য নগরবাসীর ভিড়ও দেখা গেছে যাত্রাবাড়ী ও সায়েদাবাদ এলাকায়। গত সোমবার (৩১ মার্চ) দেশে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছে।
বাস মালিক ও শ্রমিকরা জানিয়েছেন, বুধবার সকাল থেকেই রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন ঈদ করতে গ্রামে যাওয়া নগরবাসী। আগামী কয়েক দিন এ ধারা অব্যাহত থাকবে। যাত্রী ফেরা শুরু হওয়ায় কোনো কোনো রুটের বাস অনেকটা খালি অবস্থায় ঢাকা ছাড়ছে বলে জানিয়েছেন তারা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক, ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে ঢাকা আসা দূরপাল্লার গাড়িগুলো যাত্রাবাড়ী হয়ে সায়েদাবাদে এসে যাত্রী নামাচ্ছে। সব গাড়িতে আসা যাত্রীদের সাইনবোর্ড, মেডিকেল, রায়েরবাগ, শনির আখড়া কাজলা, ডেমরা, কোনাপাড়া, জুরাইন, দোলাইপাড়সহ আশপাশের বিভিন্ন স্টপেজে নেমে যাচ্ছেন।
যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মূলত বেসরকারি চাকরিজীবী, ব্যবসায়ীসহ কয়েকটি শ্রেণি পেশার মানুষ রাজধানীতে ফিরে আসতে শুরু করেছেন। বাড়তি ভাড়া গোনা ছাড়া রাজধানীতে ফিরতে তাদের তেমন কোনো ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি।
অন্যদিকে আজও রাজধানী ছাড়ছেন অনেকে। যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা ও সায়েদাবাদে জনপদ মোড়ের বিভিন্ন বাস কোম্পানির কাউন্টারগুলোতে যাত্রীদের ভিড় দেখা গেছে।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী, এবারের ঈদে প্রায় এক কোটি মানুষ ঢাকা ছেড়েছিলেন। তবে ঈদ শেষে এখনও রাজধানী ছাড়ছে অনেকে।
এদিকে, পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে গতকাল মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সকাল থেকে রাজধানীতে পুনরায় চালু হয়েছে গণপরিবহন ও রেল যোগাযোগ।
রেল কর্তৃপক্ষ জানায়, ঢাকায় ফেরার তুলনায় এখনো ঢাকা ত্যাগ করা যাত্রীর সংখ্যা বেশি। তবে কর্মস্থল চালু হওয়ার আগমুহূর্তে রাজধানীমুখী চাপ অনেক বেড়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।