cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ইয়েমেনের রাজধানী সানায় বিমানবন্দরে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে দুজন নিহত হয়েছেন। হামলার সময় ওই সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবস্থান করছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান তেদরস আধানম গেব্রেয়াসুস। অল্পের জন্য তিনি প্রাণে বেঁচে গেছেন।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে বলে বিবিসির এক প্রতিবেদেন বলা হয়েছে। এতে জানানো হয়, ডব্লিউএইচও প্রধান একটি বিমানে ওঠার সময় ইসরায়েলি হামলা হয়। তিনি নিরাপদে আছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ডব্লিউএইচওপ্রধান গেব্রেয়াসুস বলেন, আমি এবং কর্মীরা একটি বিমানে উঠতে যাওয়ার সময় বিমানবন্দরটি বোমা হামলার শিকার হয়। আমাদের বিমানের একজন ক্রু আহত হয়েছেন। বিমানবন্দরে দুইজন নিহত হয়েছেন।
রাজধানী সানা এখন ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে। ইসরায়েলে তাদের পক্ষে হামলা চালানোর এক দিন পরই পাল্টা এই হামলা চালাল ইসরায়েলি বাহিনী। একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বিমানবন্দরে ছয়টির বেশি হামলা চালানো হয়েছে। হামলার শিকার হয়েছে পাশের আল-দাইলামি বিমানঘাঁটিও।
হুতি নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যমের তথ্যমতে, হামলায় কমপক্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন এবং এক ডজনেরও বেশি আহত হয়েছেন। ইসরায়েল হামলার দায় স্বীকার করার পর ইরান-সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি এই হামলাকে বর্বরতা বলে বর্ণনা করেছে।
নিহতরা বেসামরিক নাগরিক নাকি হুতি বিদ্রোহী তা স্পষ্ট নয়। এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) বলেছে, তাদের বিমানগুলো পশ্চিম উপকূল এবং অভ্যন্তরীণ ইয়েমেনে হুতি সন্ত্রাসীদের সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে।
আইডিএফ জানায়, সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সামরিক অবকাঠামোর পাশাপাশি হেজিয়াজ এবং রাস কানাতিব পাওয়ার স্টেশন ও পশ্চিম উপকূলে আল-হুদাইদাহ, সালিফ এবং রাস কানাতিব বন্দরের স্থাপনা লক্ষ্য করে হাশলা হয়েছে।
হামলার পরপরই ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ইরানের অশুভ ক্ষমতার বাহু কেটে ফেলতে থাকব। আমরা কেবল (হুতিদের সঙ্গে) শুরু করেছি।
হুতিদের সর্বোচ্চ বিপ্লবী কমিটির প্রধান মোহাম্মদ আলী আল-হুতি এই হামলাকে বর্বর এবং আক্রমণাত্মক বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, গাজার সংঘাত বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত আমেরিকান ও ইসরায়েলি দাম্ভিকতার সঙ্গে সংঘর্ষ অব্যাহত থাকবে।
ইরান এই হামলাকে আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলে বর্ণনা করেছে।