cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বিভিন্ন সময়ে নানা বেফাঁস মন্তব্য আর বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য সমালোচনার মুখে পড়েছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পুনরায় জয় পাওয়ার পর তিনি কানাডাসহ তিন দেশের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে জড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। এরপর এবার কানাডাকে নিজেদের অঙ্গরাজ্য বানানোর প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।
সূত্রের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সঙ্গে গত সপ্তাহে বৈঠক করেছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ সময় তিনি কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য হওয়ার প্রস্তাব দেন।
ট্রুডো বলেন, বাণিজ্য ও অভিবাসন ইস্যুতে ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে কানাডার অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যাবে। তার এমন কথার জবাবে ট্রাম্প এ প্রস্তাব দেন।
বৈঠকে থাকা কানাডার এক মন্ত্রী বলেন, ট্রাম্প কানাডাকে এমন প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে বিষয়টি সিরিয়াস কিছু নয়। তিনি মজা করেই এমন প্রস্তাব দেন।
কানাডার জননিরাপত্তা বিষয়ক মন্ত্রী ডমিনিক লেবল্যান্স বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মজা করছিলেন। তিনি আমাদের টিজ করছিলেন। এই ইস্যুতে এটা কোনোভাবেই সিরিয়াস মন্তব্য ছিল না।
এর আগে বিবিসি জানায়, দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিনেই চীন, মেক্সিকো এবং কানাডার ওপর নতুন করে করারোপ করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রে মাদক পাচার ও অবৈধ অভিবাসন রোধে দেশগুলোর ওপর চাপ প্রয়োগ করতেই এমন বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করতে চান তিনি।
নবনির্বাচিত এ প্রেসিডেন্ট জানান, ২০ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিনই তিনি একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করবেন। সেখানে মেক্সিকো ও কানাডা থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ করারোপ করা হবে।
ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, নির্বাহী আদেশে জারি করা ২৫ শতাংশ করের ওপর বাড়তি আরও ১০ শতাংশ করারোপ করবেন অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী চীনের ওপর। যার ফলে চীন থেকে মার্কিন বাজারে আসা পণ্যের ওপর শুল্ক দাঁড়াবে ৩৫ শতাংশ। বেইজিং মার্কিন বাজারে সিন্থেটিক ওপিওড ফেন্টানাইলের চোরাচালান বন্ধ করার বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া পর্যন্ত এটি অব্যাহত থাকবে।
ট্রাম্প যদি সত্যিই এমন নির্বাহী আদেশ জারি করেন তবে তা যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম তিন বাণিজ্যিক অংশীদারদের সঙ্গে দেশটির বড় ধরনের উত্তেজনা তৈরি করবে। এ ধরনের পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকো ও কানাডার বাণিজ্য চুক্তির লঙ্ঘন করবে বলেও জানান বিশেষজ্ঞরা।
ট্রাম্প জানান, মেক্সিকো ও কানাডার ওপর এসব কর ততদিন পর্যন্ত থাকবে যতদিন এসব দেশ মার্কিন ভূখণ্ডে মাদক ও অবৈধ অভিবাসী প্রবেশ ঠেকাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ না করবে। এসব সমস্যার সমাধান না করলে বড় মূল্য পরিশোধ করার এটিই উপযুক্ত সময় বলেও মন্তব্য করেন ট্রাম্প।