cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বেক্সিমকো গ্রুপের কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের রপ্তানির আড়ালে গত ১২ বছরে তিনটি দেশে ৯৫৭ কোটি টাকা পাচার করা হয়েছে বলে বেরিয়ে এসেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) তদন্তে। এই ঘটনায় গ্রুপটির মালিক-কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে এই অর্থ পাচার করেছে বেক্সিমকো গ্রুপ।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দৈনিক পত্রিকার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য এসেছে।
পণ্য রপ্তানির আড়ালে বেক্সিমকোর অর্থ পাচার— শিরোনামে প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়েছে— রাষ্ট্রমালিকানাধীন জনতা ব্যাংকের শীর্ষ ঋণগ্রহীতা বেক্সিমকো গ্রুপ। ব্যাংকটির বেক্সিমকো গ্রুপের ঋণ প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ১৮ হাজার কোটি টাকা খেলাপি হয়ে পড়েছে।
জনতা ব্যাংকের রপ্তানি বিভাগ এক প্রত্যয়নপত্রে সিআইডিকে জানিয়েছে, ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ৩১ আগস্ট প্রায় ৮ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই টাকা দেশে আসেনি বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
বেক্সিমকোর ১৭টি প্রতিষ্ঠান দুবাই, সিঙ্গাপুর ও যুক্তরাজ্যে পোশাক রপ্তানি করেছে। তদন্তে দেখা গেছে, দুবাইয়ের যে প্রতিষ্ঠানে বেক্সিমকো পোশাক রপ্তানি দেখিয়েছে, সেটি সালমান এফ রহমানের পরিবারের। কেবল পোশাক রপ্তানির আড়ালে প্রায় ৮ কোটি মার্কিন ডলার পাচার করেছে বেক্সিমকো গ্রুপ, যা বর্তমান বাজারমূল্যে ৯৫৭ কোটি টাকার সমান।
বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান সোহেল রহমান ও ভাইস চেয়ারম্যান তার ভাই সালমান এফ রহমান। দুবাইয়ে আর আর গ্লোবালের মূল প্রতিষ্ঠান আর আর হোল্ডিংসের প্রতিষ্ঠাতা সোহেল রহমানের ছেলে আহমেদ শাহরিয়ার রহমান ও সালমান এফ রহমানের ছেলে শায়ান এফ রহমান। দুবাইয়ের আল গারহৌদ এলাকার জালফা বিল্ডিংয়ের ঠিকানায় আর আর হোল্ডিংসের নিবন্ধন হয়। ৫ আগস্টের আগে আর আর হোল্ডিংসের ওয়েবসাইটে প্রতিষ্ঠানটির নানা ব্যবসার ও প্রতিষ্ঠাতাদের তথ্য দেওয়া ছিল। পরে প্রতিষ্ঠাতাসহ কিছু তথ্য সরিয়ে ফেলা হয়। প্রতিষ্ঠানটি তেল-গ্যাস, পোশাকসহ নানা খাতের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত বলে সেখানে উল্লেখ আছে।