cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বিভিন্ন সময় মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা হয়েছে এবং তারা তাদের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। আমি চাই যুগ যুগ ধরে দেশের মানুষ মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান দেবে। মুক্তিযোদ্ধাদের সব সময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০২৪ প্রধান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘লাখো শহীদের রক্তে অর্জিত স্বাধীনতা কখনো ব্যর্থ হতে পারে না। মুক্তিযোদ্ধা যে দলেরই হোক, তাদের সব সময় সর্বোচ্চ সম্মান দিতে হবে।’
নারী, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী কেউ যাতে পিছিয়ে না থাকে তার জন্য সরকার সচেষ্ট বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরা সবচেয়ে বেশি মেধাবী। তাদের সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। সেটাই আমাদের কর্তব্য। সেই সুযোগটি আমরা করে দিতে চাই। সেই কারণে ফেলোশিপটা চালু করেছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি জানি হয়ত অনেকে আমাদের দলের সমর্থনে নাই। অন্য জায়গা চলে গেছে বা অনেকের অনেক কিছু থাকতে পারে। যে যেখানে যাক সেটা আমার বিবেচ্য বিষয় না। আমার বিবেচ্য হলো তারা তাদের সর্বোচ্চ ত্যাগ করে শত্রুকে পরাজিত করে বিজয় এনে দিয়েছেন। সেক্ষেত্রে তাদের সম্মানটা সর্বোচ্চ থাকবে বলে আমি মনে করি।
সরকারি চাকরিজীবি, শিক্ষক, গবেষকদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ২০১৮ সালে চালু করা হয় প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ। এর আওতায় ২০২৪ সালে ৩৭ জন মাস্টার্স ফেলো এবং ১১ জন পিএইচডি ফেলো আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের শীর্ষ স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে নিজ কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের ফেলোশিপ আ্যওয়ার্ড প্রদান করেন।
প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে বলেন, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি-কৃষিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণার ওপর জোর দেয় সরকার।
প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ অ্যাওয়ার্ড ভবিষ্যতে কেউ যেন বাতিল করতে না পারে সেজন্য একে ট্রাস্টের আওতায় আনা হবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এজন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকার ফান্ড প্রয়োজন।
চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবিলায় তরুণদের উপযুক্ত করে গড়ে তোলার প্রত্যয় জানান সরকারপ্রধান।