cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
দারুণ বোলিংয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে অল্প রানেই আটকে দেয় ইংল্যান্ডের বোলাররা। ক্রিস জর্ডানের হ্যাটট্রিকের পর ব্যাটিংয়ে এসে বাজিমাত করেন ইংলিশ ব্যাটাররা। কোনো উইকেট না হারিয়ে বাটলারের তাণ্ডবে যুক্তরাষ্ট্রকে উড়িয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে তারা।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে আজ বার্বাডোসের কেনসিংটন ওভালে টস জিতে যুক্তরাষ্ট্রকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ইংল্যান্ড। আগে ব্যাট করতে নেমে ১৮.৫ ওভারে সবগুলো উইকেট হারিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সংগ্রহ করে ১১৫ রান। এই রান কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬২ বল হাতে রেখেই তাড়া করে ফেলে ইংল্যান্ড।
আগে ব্যাট করতে নেমে যুক্তরাষ্ট্র প্রথম ওভারেই ওপেনার আন্দ্রিস গুসকে হারিয়ে ফেলে। ৮ রান করে স্যাম কারেনের বলে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে মঈন আলীর হাতে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন তিনি। আরেক ওপেনার স্টিভেন টেইলরের ব্যাট থেকে আসে কেবল ১২ রান। তবে এই চাপ সামলে লড়তে থাকেন তিনে নামা নিতিশ কুমার। তবে অপরপ্রান্তে দ্রুত বিদায় নেন অধিনায়ক অ্যারন জোন্স। তাকে ফেরান আদিল রশিদ।
এক ওভার পর নিতিশকেও ফেরান ইংলিশ এই স্পিনার। তার করা গুগলিতে বোল্ড হন নিতিশ। ২৪ বলে ৩০ রান করে ফেরেন সাজঘরে। এরপর প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন কোরি অ্যান্ডারসন ও হারমিত সিং। ষষ্ঠ উইকেটে তাদের ২৭ রানের জুটি ভাঙেন কারেন। হারমিতকে ২১ রানে ফেরান তিনি।
১৯তম ওভারে বল করতে আসেন ক্রিস জর্ডান। নিজের প্রথম বলেই অ্যান্ডারসনকে ২৯ রানে ফেরান তিনি। দ্বিতীয় বলে আলি খানকে কোনো রান নিতে দেননি। তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম বলে তিন উইকেট তুলে নিয়ে করেন হ্যাটট্রিক। ইংল্যান্ডের জার্সিতে প্রথম বোলার হিসেবে গড়েন রেকর্ডও। এতে অল্প রানেই আটকে থাকে যুক্তরাষ্ট্র।
রান তাড়ায় নেমে প্রথম দুই ওভার ঠান্ডা মাথায় খেলতে থাকে ইংল্যান্ডের দুই ওপেনার ফিল সল্ট ও জস বাটলার। কিন্তু তৃতীয় ওভার থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বোলারদের ওপর চড়াও হন বাটলার। অল্প রান তাড়ায় তাণ্ডব চালাতে থাকেন তিনি। অপরপ্রান্তে সল্ট দেখেশুনে খেলতে থাকলেও বাটলার ঝড়ো ব্যাটিং থামাননি। ৩২ বলে পঞ্চাশ ছুঁয়ে নবম ওভারে এসে হাকান পাঁচ ছক্কা। ৩২ রান আসে হারমিতের এই ওভার থেকে।
৫৯ বলে ১১৭ রানের জুটি গড়ে ৯ ওভার ৪ বলে জয় নিশ্চিত করে ফেলেন সল্ট ও বাটলার। ৩৮ বলে ৬ চার ও ৭ ছক্কায় ৮৩ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন বাটলার। ২১ বলে অপরাজিত ২৫ রান করেন সল্ট।