cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে কুলাউড়ায় রেলপথের বেশ কিছু স্থানে পানি উঠে গেছে। এতে উপজেলার কুলাউড়া জংশন ও ছকাপন রেলস্টেশনের মাঝখানে রেলপথে পানি ওঠায় ওই অংশে ঘণ্টায় ১০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চালানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তারা এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
রেলওয়ের কুলাউড়া জংশনে স্টেশনে দায়িত্বে থাকা ঊর্ধ্বতন উপ সহকারী প্রকৌশলী (পথ) মো. মোজাম্মেল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বৃহস্পতিবার রাতে মোজাম্মেল হক বলেন, কুলাউড়া-সিলেট রেলপথের কুলাউড়া জংশন স্টেশন থেকে ছকাপন রেলস্টেশনে যেতে কিছু অংশ হাওরের কাছে পড়েছে। ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে হাওরের পানি উপচে সেখানে রেলপথ প্লাবিত হয়েছে। ওই স্থানে রেলের স্লিপারে পানি উঠে গেছে; তবে রেললাইন ভেসে রয়েছে।
মোজাম্মেল হক বলেন, স্বাভাবিকভাবে এই রেলপথে ঘণ্টায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করে। গতকাল বুধবার ওই স্থানে ২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চালাতে বলা হয়। আজ বিকেলে তারা সরেজমিন ওই স্থান পরিদর্শনে যান। পানিতে স্রোত তেমন নেই। তবে গতকালের চেয়ে সেখানে পানি বেড়েছে। পানি বাড়ায় গতি আরও কমিয়ে ১০ কিলোমিটার করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বন্যাপ্লাবিত স্থানের দুই পাশের কুলাউড়া জংশন ও মাইজগাঁও রেলস্টেশনের মাস্টারদের এ বিষয়ে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। ওই স্থানে পাহারাদার রাখা হয়েছে। সার্বক্ষণিক খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। অবস্থার অবনতি ঘটলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ছাড়া গতিনিয়ন্ত্রণের বিষয়ে ট্রেনচালকদের সতর্কতা অবলম্বনের জন্য সেখানে সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে।
গতি কমানোর নির্দেশনা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে কুলাউড়া জংশন রেলস্টেশনের মাস্টার রোমান আহমদ মুঠোফোনে বলেন, নির্দেশনা মোতাবেক সব ট্রেন চলাচল করছে। ওই রেলপথ দিয়ে প্রতিদিন সিলেট থেকে ঢাকা ও চট্টগ্রামগামী এবং ঢাকা ও চট্টগ্রাম থেকে সিলেটগামী বিভিন্ন আন্তনগর ও মেইল ট্রেন চলাচল করে।- খবর প্রথম আলোর