cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের কৈলাসটিলায় আরেকটি অনুসন্ধান কূপে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। কূপটি থেকে দৈনিক ২১ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মিলবে এবং জাতীয় গ্রীডে সরবরাহ করা যাবে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি কৈলাশটিলা ৮ নম্বর কূপের খনন কাজ শুরু হয়। ৪ মাসে সফলভাবে খনন কাজ শেষে আজ শুক্রবার (২৪ মে) সকালে গ্যাসের সন্ধান মিলে।
সিলেট গ্যাস ফিল্ড কোম্পানির এই কূপটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে খনন করছে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাপেক্স। কূপের মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে বিদ্যমান পাইপলাইন ও আড়াই কিলোমিটার দূরত্বে ব্যবহার যোগ্য প্রসেস প্লান্ট রয়েছে। তাই দ্রুত এই গ্যাস জাতীয় গ্রীডে যুক্ত করা সম্ভব বলে জানান কর্মকর্তারা।
সিলেট গ্যাস ফিল্ড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, কৈশালটিলা ৮ নম্বর কূপ অনুসন্ধান করে গ্যাস পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, কূপটির ৩ হাজার ৪৪০ থেকে ৩ হাজার ৪৫৫ মিটার পর্যন্ত গভীরতায় নতুন গ্যাসের স্তরে প্রাথমিক মজুদ ২৫ থেকে ৪০ বিলিয়ন ঘনফুট। এই কূপ থেকে প্রাথমিকভাবে দৈনিক ২০/২১ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে।
মো. মিজানুর রহমান বলেন, এই কূপে এ যাবতকালে গ্যাসের সবচেয়ে বেশি প্রেশার রয়েছে ৩,৩৭৫ পিএসআই। যেটি সুপার প্রেসার বলা হলে। গ্যাস গেদারিং লাইন নির্মাণ শেষে আগামী ৩ মাসের মধ্যে এখান থেকে প্রাপ্ত গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে, এমনটি আশাবাদি তিনি। যার বর্তমান বাজার মূল্য ১৬২০ কোটি টাকা।
জানা যায়, এ নিয়ে গত ৭ মাসের মধ্যে সিলেটের চারটি আলাদা কূপে গ্যাসের সন্ধান মিলল। এরমধ্যে গত ডিসেম্বর ও নভেম্বরে ১০ নং কূপে এরপর রশিদপুর ও কৈশালটিলায়।
উল্লেখ্য, সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেড (এসজিএফএল)-এর কৈলাশটিলা-৮নং কূপ বাপেক্স এর মাধ্যমে বিজয়-১২ রিগ ব্যবহার করে গত জানুয়ারির ১১ তারিখ থেকে খনন কাজ শুরু করা হয় এবং ৩৫০০ মিটার (এমডি) গভীরতা পর্যন্ত খনন সম্পন্ন করা হয়।
গত ১০ ডিসেম্বর সচিবালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানান, গত ৮ ডিসেম্বর ‘সিলেট-১০ কূপ (জৈন্তাপুর-গোয়াইনঘাট) তিনটি স্তরে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া যায়। এরমধ্যে প্রথম স্তরে তেলের সন্ধান মিলে।’ পরীক্ষামূলকভাবে প্রতি ঘণ্টায় ৩৫ ব্যারেল তেলের প্রবাহ পাওয়া গেছে। এছাড়া ওই কূপের তিনটি স্তরে নতুন গ্যাসের সন্ধান মিলেছে।
সিলেট ১০ নম্বর কূপ ২ হাজার ৫৭৬ মিটার গভীরতায় খনন করা হয়। কূপের নিচের স্তরটি ২ হাজার ৫৪০ থেকে ২ হাজার ৫৫০ মিটার টেস্ট করে আড়াই কোটি ঘনফুট গ্যাসের প্রবাহ পাওয়া যায়। ফ্লোয়িং প্রেশার ৩ হাজার ২৫০ পিএসআই। মজুদের পরিমাণ ৪৩ থেকে ১০০ বিলিয়ন ঘনফুট। ২ হাজার ৪৬০ থেকে ২ হাজার ৪৭৫ মিটারে আরো একটি ভালো গ্যাসের স্তর পাওয়া যায়।