cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
আগামীকাল মঙ্গলবার (২১) ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপে সিলেট বিভাগের ১০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। রোববার দিবাগত মধ্যরাতে শেষ হয়েছে প্রার্থীদের প্রচারণা। শেষ দিনের প্রচারণায় মাঠ চষে বেড়িয়েছেন সকল প্রার্থীরা।
বিএনপি-জামায়াতসহ সকল রাজনৈতিক দল অংশ না নেয়ায় সাধারণ ভোটারদের মাঝে নেই ভোটের আমেজ। প্রশাসনের সহযোগিতায় সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা। বিরামহীন প্রচারে ছিল প্রার্থীদের উন্নয়নের নানা প্রতিশ্রুতি। মিছিল, উঠান বৈঠক ও লিফলেট বিতরণসহ রাতে-দিনে জমজমাট প্রচারণা চালিয়েঠেন প্রার্থীরা। নির্বাচনের দিন ভালো পরিবেশের অপেক্ষায় ভোটার ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণ।
ইতোমধ্যে ভোটগ্রহণের সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ভোটের দিন কেন্দ্রের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ ও নির্বিঘœ রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের প্রতি কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
২য় ধাপে সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার ধর্মপাশা, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর ও জামালগঞ্জ, সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর ও গোয়াইনঘাট, মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর এবং হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল ও নবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ভোটগ্রহণ উপলক্ষে ইতোমধ্যে এসব উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। ২১ মে বুধবার সকাল ৮ টায় শুরু হবে ভোটগ্রহণ, চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থীদের আচরণ ও বিধিমালায় এবার বেশ কিছু সংশোধনী এনেছে নির্বাচন কমিশন। সেসব নিয়ম অনুযায়ী এবারই প্রথম এই নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার বিধান বাধ্যতামূলক করা হয়। নির্বাচনে সাদা-কালো বা রঙিন পোস্টার, ব্যানার করার বিধান আনা হয়েছে।
এর আগে ২০০৮ সাল থেকে নির্বাচনি প্রচারে রঙিন পোস্টার করা বন্ধ ছিল। প্রতীক বরাদ্দের আগে এত দিন প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিক প্রচারের সুযোগ পেতেন না। এবার প্রতীক বরাদ্দের আগেও সীমিত পরিসরে এবং ডিজিটাল মাধ্যমেও প্রচার চালাতে পারছেন প্রার্থীরা।
নির্বাচন কমিশন প্রেরিত এক প্রজ্ঞাপনে রোববার (১৯ মে) বলা হয়েছে, সিলেটের ১০টিসহ দেশের ১৫৭টি উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের আগের দুদিন, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরের দুদিন ১৯ থেকে ২৩ মে পর্যন্ত মোট পাঁচদিনের জন্য ১৫৭ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটকে প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলো। সিলেটের ১০টি উপজেলায় ১০ জন ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন।
বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটরা নির্বাচনী অপরাধ আমলে নিয়ে সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে বিচার সম্পন্ন করবেন। এজন্য তারা একজন বেঞ্চ সহকারী/স্টেনোগ্রাফার/অফিস সহকারীকে সহকারী হিসেবে সঙ্গে নিতে পারবেন।