cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
কলকাতায় তৈরি হচ্ছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বায়োপিক। আর এতে বিদ্রোহী কবির ভূমিকায় অভিনয় করবেন কিঞ্জল নন্দ। ছবির পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন আবদুল আলিম। জানা গেছে, ইতিমধ্যেই চরিত্রের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন কিঞ্জল। ছবিতে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চরিত্রে কাকে দেখা যাবে? তা নিয়ে তুমুল চর্চা হচ্ছে।
নতুন এই ছবি নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে অভিনেতা কিঞ্জল জানান, কাজী নজরুল ইসলামের গোটা জীবনকেই সিনেমায় তুলে ধরা হবে। এমন সুযোগ পেয়ে উচ্ছ্বসিত অভিনেতা। বিদ্রোহী কবির চরিত্র মানেই চ্যালেঞ্জ। আর তিনি চ্যালেঞ্জ নিতেই ভালোবাসেন। এর আগে ‘হীরালাল’ সিনেমায় অভিনয় করার জন্য নিজের চেহারায় আমূল পরিবর্তন এনেছিলেন তিনি। দেড় মাসে প্রায় ২৭ কেজি ওজন কমিয়ে ফেলেছিলেন।
কিঞ্জল জানান, তিনি নিজে কাজী নজরুল ইসলাম সম্পর্কে যা জানেন তার থেকে অনেক বেশি কিছু এই ছবিতে রয়েছে। কবির ছোটবেলা থেকে শেষ জীবনের নানা গল্প দেখা যাবে। বিদ্রোহী কবির চেহারা পেতে অভিনেতা প্রস্থেটিকের সাহায্যও নেবেন। তার চেহারা বদলের দায়িত্ব নিয়েছেন মেকআপ শিল্পী সোমনাথ কুণ্ডু। প্রস্তুতি এখনই শুরু করে দিয়েছেন কিঞ্জল। পরিচালকের সঙ্গে কথা বলে কিছু বই পড়ছেন তিনি। চিত্রনাট্যের কাজ শেষ হলে কথা বলবেন চিত্রনাট্যকার সৌগত বসুর সঙ্গে।
ছবিতে কিঞ্জল ছাড়াও থাকছেন খরাজ মুখোপাধ্যায়। ফজলুল হকের চরিত্রে দেখা যাবে তাকে। বিরজাসুন্দরী দেবী হিসেবে দেখা যাবে কাঞ্চনা মৈত্র। আলি আকবর খান হচ্ছেন বাংলাদেশের ফজলুর রহমান বাবু। সজনীকান্ত দাসের চরিত্রে দেখা যাবে শান্তিলাল মুখোপাধ্যায়কে। আর কবিগুরুর চরিত্রে শোনা যাচ্ছে রঞ্জিত মল্লিক বা চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তীর নাম। তবে এখনও এ বিষয়ে নিশ্চিত কোনও খবর পাওয়া যায়নি। এছাড়া আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রের কাস্টিং বাকি রয়েছে। শীতকালেই ছবির শুটিং শুরু হওয়ার কথা। ছবির সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন জয় সরকার। প্রযোজনায় জেবি প্রোডাকশন। সম্পাদনায় অর্ঘকমল মিত্র।
উল্লেখ্য, গত বছর কাজী নজরুলের ‘লৌহ কপাট’ গান নিয়ে বিস্তর বিতর্ক হয়েছিল। ‘পিপ্পা’ সিরিজের ব্যবহার করা হয়েছিল গানটি। তার সুর বদলেছিলেন এ আর রহমান। তাতেই নিন্দার ঝড় বয়ে যায়। কাজী পরিবারের পাশাপাশি বাংলার একাধিক শিল্পী এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হন। শেষমেশ সিরিজের গোটা টিমের পক্ষ থেকে গানের সুর বদলের ক্ষমা চাওয়া হয়। তবে সিনেমার ক্ষেত্রে এমন কিছু হবে না বলেই আশা সিনেপ্রেমীদের।