cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন পরবর্তী বিজয়ী চেয়ারম্যান প্রার্থী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া ও পরাজিত প্রার্থী বিএম লিয়াকত আলীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মো. ওসিকুর ভুঁইয়া (২৭) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছে আর ৫ জন।
আহতদের মধ্যে দুজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৪ মে) রাতে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চন্দ্রদিঘলিয়া ভূইয়াপাড়া এলাকায় সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে। নিহত ওসিকুর গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা চন্দ্রদিঘলিয়া গ্রামের জলিল ভুঁইয়ার ছেলে। সে চন্দ্রদিঘলিয়া বাজারে চা বিক্রেতা ছিলেন।
পুলিশের ভাষ্য, চন্দ্রদিঘলিয়া বাজারে সদ্য উপজেলা নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া লুটুলের সমর্থক সিমন ভূঁইয়া ও মিনহাজ ভূঁইয়ার সাথে পরাজিত প্রার্থী বিএম লিয়াকত আলীর সমর্থক পরশ বিশ্বাসের বাগবিতণ্ডা হয়। এই খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে বাজার এলাকায় দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় দুই গ্রুপ। এসময় গোলাগুলি হলে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
নিহতের মা জবেদা বেগম বলেন, আমার ছেলে বিএম লিয়াকত আলীর নির্বাচন করেছিলো। সন্ধ্যার পর বাজারে ওষুধ কিনতে গিয়েছিল। এ সময় কামরুজ্জামানের লোকজন আমার ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেছে। আমরা হত্যাকারির ফাঁসি চাই।
এ বিষয়ে পরাজিত প্রার্থী বিএম লিয়াকত আলী বলেন, নিহত মো. ওসিকুর ভুঁইয়া আমার ভাগ্নে। সে আমার নির্বাচন করায় কামরুজ্জামান হুকুম দিয়ে সমর্থক দিয়ে ওসিকুরকে হত্যা করেছেন। আমি এর সঠিক বিচার চাই।
এ নিয়ে বিজয়ী প্রার্থী কামরুজ্জামান ভূঁইয়া লুটুলের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
গোপালগঞ্জ সদর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মো. মতিয়ার রহমান মোল্লা বলেন, আমরা লোক মুখে জানতে পেরেছি চন্দ্রদিঘলিয়া দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছে। তবে বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।