cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ছাত্রীদের তুলনায় ছাত্রের সংখ্যা কম। এর পেছনে কী কারণ থাকতে পারে সেটা খুঁজে বের করতে সংশ্লিষ্টদের তাগিদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (১২ মে) ২০২৪ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
এদিন সকাল ১০টার পর প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফলের সারসংক্ষেপ হস্তান্তর করেন। পরে সম্মিলিত ফলের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেন শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১১টি শিক্ষা বোর্ডে মোট ২০ লক্ষ ৩৮ হাজার ১৫০ জন পরীক্ষার্থী। ছাত্রসংখ্যা ৯ লক্ষ ৯৯ হাজার ৩৬৪ জন, আর ছাত্রী সংখ্যা ১০ লক্ষ ৩৮ হাজার ৭৮৬ জন। কেন ছাত্ররা কম? সে কারণটা আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের উদ্যোগ নিতে হবে, কি কারণে ছাত্ররা কমে যাচ্ছে? পাসের হারেও দেখা যায় অনেক ক্ষেত্রে মেয়েরাই অগ্রগামী।
তিনি বলেন, শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড, এটা আমরা জানি। শিক্ষিত জনগোষ্ঠী ছাড়া কখনো উন্নতি করা যায় না। সেজন্য আমাদের সরকার সবসময় শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। শিক্ষাতে আমরা যে ব্যয় করি, এটাকে আমরা ব্যয় বলি না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বলে গেছেন এটা বিনিয়োগ। শিক্ষাতে আমরা বিনিয়োগ করি।
সরকার প্রধান বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা আসার পর থেকেই প্রচেষ্টা ছিল মানুষকে লেখাপড়ার প্রতি উৎসাহিত করা। যাতে তারা লেখাপড়ার দিকে মনোযোগ দেয়। এখানে আমরা দেখতে পাচ্ছি দিনে দিনে সাক্ষরতা হার বেড়েছে। শিক্ষা অংশগ্রহণকারী ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপর কেউ যদি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে তাদেরকে স্কুলে পাঠানো আমাদের দায়িত্ব। শুধুমাত্র বিএ-এমএ পাস করবে তা নয়, সঙ্গে কারিগরি শিক্ষা, বিজ্ঞান প্রযুক্তি, তথ্যপ্রযুক্তি, শিক্ষিত হওয়ার জন্য যা যা দরকার বা বিশ্ব পরিমণ্ডলে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকার শিক্ষা ব্যবস্থায় আমরা প্রবর্তন করতে চাই।
তিনি বলেন, জাতির পিতা শিক্ষা নীতিমালা প্রমাণ করেছিলেন। হস্তান্তর করেছিলেন। কিন্তু সেটা সম্পন্ন করে যেতে পারেননি। তারপর জাতির পিতাকে হত্যা করা হলো। সেই নীতিমালা আর কখনো আলোর মুখ দেখেনি। আওয়ামী লীগ সরকার ৯৬ সালে সরকার গঠন করার পর সেই নীতিমালার আলোকে প্রণয়ন করার জন্য একটা কমিশন গঠন করেছিলাম। ২০০১ আমরা সরকারে আসতে পারলাম না, আবারও সেই শিক্ষা নীতিমালা ডিপ ফ্রিতে চলে গেল। এরপর আর কোনও উদ্যোগ ছিল না। দ্বিতীয়বার যখন সরকারে এলাম তখন নীতিমালা প্রণয়ন করে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। সময় উপযোগী করে যখনই সেটার সংশোধনের প্রয়োজন হবে, পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি, মাত্র ৬০ দিনের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা করা হচ্ছে। কিন্তু এমনও সময় গেছে মাসের পর মাস ফলাফল পড়ে থেকেছে। শিক্ষার্থীরা সেটা পায়নি। কিন্তু এখন একটা নিয়মের মধ্যে আনা হয়েছে।