cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘ধরিত্রীর জন্য সংবাদমাধ্যম: পরিবেশগত সঙ্কট মোকাবেলায় সাংবাদিকতা’।
মুক্ত সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের দাবিতে সারা বিশ্বে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করা হয়। অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও এ দিবসটি বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে পালিত হবে।
১৯৯১ সালে ইউনেস্কোর ২৬তম সাধারণ অধিবেশনের সুপারিশ অনুযায়ী, ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ৩ মে ‘ওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডম ডে’র (বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস) স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ইউনেস্কোর মতে অবাধ, মুক্তচিন্তা এবং মতপ্রকাশের অধিকার হচ্ছে মানবাধিকারের মূল কথা।
সাংবাদিকতার স্বাধীনতা, গণমাধ্যমের মৌলিক নীতিমালা অনুসরণ, বিশ্বব্যাপী গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মূল্যায়ন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় ক্ষতিগ্রস্ত ও জীবনদানকারী সাংবাদিকদের স্মরণ ও তাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয় দিবসটিতে।
রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স (আরএসএফ) প্রতি বছর ১৮০টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে থেকে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচক প্রকাশ করে। আরএসএফের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, তারা ২০০২ সাল থেকে এ সূচক প্রকাশ করছে। সংস্থাটির গত বছর প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ২০২৩ সালে একধাপ পিছিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান দাঁড়ায় ১৬৩তম।
শুক্রবার (৩ মে) বাংলাদেশেও নানা আয়োজনে দিনটি পালন করছে বিভিন্ন সংগঠন। দিবসটি উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে সম্পাদক পরিষদ। আজ জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে সকাল ১০টায় শুরু হওয়া এ আলোচনা সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে রয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
এদিকে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, মুক্ত গণমাধ্যম কোনো বিকল্প নয়, বরং প্রয়োজন।
বৃহস্পতিবার (২ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, কর্মক্ষেত্রে জবাবদিহির মতোই গুরুত্বপূর্ণ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা। জবাবদিহি না থাকলে যেমন কার্যক্রম ব্যাহত হয়, তেমনি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা না থাকলে আমাদের অন্যান্য স্বাধীনতাও থাকে না। সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতাকে রক্ষা করতে দেশের সরকার, বেসরকারি খাত এবং সুশীল সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। গত ১৫ বছরে পরিবেশবিষয়ক সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে অন্তত ৭৫০টি ছোট-বড় হামলার ঘটনা ঘটেছে। শুধু যে পরিবেশবিষয়ক সাংবাদকিরা ঝুঁকিতে রয়েছেন- এমন নয়। বিশ্বজুড়ে সাংবাদিকরা যুদ্ধ ও গণতন্ত্রের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে নিজেদের প্রাণ ঝুঁকিতে ফেলছেন। গাজায় যুদ্ধের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে ইতোমধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন উল্লেকযোগ্যসংখ্যক সংবাদকর্মী।