cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
পাকিস্তান প্রিমিয়ার লিগের (পিএসএল) ফাইনাল ছিল গত রাতে। ফাইনালে মুলতান সুলতানের মুখোমুখি হয় ইসলামাবাদ ইউনাইটেড। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে মুলতান সুলতান সংগ্রহ করে ১৫৯ রান। অবশেষ শেষ বলে জয় পায় ইসলামাবাদ।
শেষ দুই ওভারে ইসলামাবাদের প্রয়োজন ছিল ১৯ রান। ক্রিস জর্ডানের ওভারে টানা দুই চার মেরে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন ইমাদ। সেই ওভার থেকে আসে ১১ রান। শেষ ওভারে দরকার ৮ রান। প্রথম চার বলে ৭ রান নেওয়ার পর পঞ্চম বলে ফিরে যান নাসিম। শেষ বলে যখন ১ রান প্রয়োজন তখন থার্ডম্যান দিয়ে চার মেরে ২ উইকেটের জয় নিশ্চিত করেন হুনাইন শাহ।
২০১৮ সালের পর এবারই প্রথম পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) শিরোপা জিতল ইসলামাবাদ। আর এদিনের হারে টানা তিন ফাইনাল হারল মুলতান। সবশেষ চার মৌসুমের ফাইনালে উঠলেও একবারের বেশি চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি মোহাম্মদ রিজওয়ানের দলের।
করাচিতে জয়ের জন্য ১৬০ রান তাড়ায় আক্রমণাত্বক শুরু করেন কলিন মুনরো। তবে ইনিংস বড় করার আগেই মুনরোকে ফিরিয়েছেন খুশদিল শাহ। ১৭ রানে ফিরতে হয় তাকে। এরপর সালমান আলী আঘাকেও বিদায় করেছেন খুশদিল। চারে নেমে থিতু হতে পারেননি শাদাব। ইফতিখারের বিপক্ষে সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন ইসলামাবাদের অধিনায়ক।
একপ্রান্ত আগলে রেখে খেলতে থাকেন মার্টিন গাপটিল। দারুণ ব্যাটিংয়ে হাফ সেঞ্চুরিও তুলে নেন তিনি। তবে আজম খানের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট হয়ে ফেরেন গাপটিল। ৩২ বলে ৫০ রানের ইনিংস খেলে ফিরে যেতে হয় তাকে।
শেষদিকে আজম, হায়দার এবং ফাহিম আশরাফ চলে গেলে বিপাকে পড়ে ইসলামাবাদ। কিন্তু নাসিম শাহের ৯ বলে ১৭ এবং ইমাদের ১৭ বলে ১৯ রান ইসলামাবাদকে এনে দেয় ৩য় শিরোপা। মুলতানের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন ইফতিখার এবং খুশদিল। একটি করে উইকেট শিকার করেছেন উসামা, উইলি এবং মোহাম্মদ।
টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় মুলতান। ডাউন দ্য উইকেটে এসে খেলতে গিয়ে ক্যাচ দিয়েছেন ইয়াসির খান। আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের জন্য ওপরে আনা হয় উইলিকে। ব্যর্থ হয়েছেন তিনিও। ১৪ রানে ২ উইকেট হারানোর পর জুটি গড়ে তোলেন রিজওয়ান ও উসমান খান। তাদের দুজনের ৫৩ রানের জুটি ভাঙেন শাদাব।
মুলতানের অধিনায়ক রিজওয়ান আউট হয়েছেন ২৬ বলে ২৬ রানের ধীরগতির ইনিংস খেলে। এরপর দ্রুতই বিদায় নিয়েছেন জনসন চার্লস এবং খুশদিল। শেষদিকে ২০ বলে ৩২ রানের ইনিংস খেলে মুলতানকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দিয়েছেন ইফতিখার। এদিন ২৩ রানের খরচায় পাঁচ উইকেট তুলে নিয়েছেন ইমাদ ওয়াসিম।