cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছোটবেলা থেকেই ছিলেন নির্ভীক, স্পষ্টভাষী এবং একজন আদর্শ নেতৃত্ববাদী। মানুষের প্রতি ভালোবাসা, সহমর্মিতা, পরোপকার এবং দানশীলতায় তিনি ছিলেন এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। টুঙ্গিপাড়ার সেই ছোট্ট শিশু (খোকা) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী থেকে শিশু-কিশোরদের, ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষা নিতে হবে।
রোববার নগরীর কবি নজরুল অডিটোরিয়ামে জেলা প্রশাসন আয়োজিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর বর্ণাঢ্য জীবনী নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ মোবারক হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে সভায় বক্তৃতা করেন- সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী, ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান, পুলিশ কমিশনার মো. জাকির হোসেন খান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা জেবুন্নেছা হক, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েল ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ভবতোষ রায় বর্মণ প্রমুখ।
সারা দেশের মতো সিলেটেও শিশুদের নিয়ে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন আয়োজনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস ২০২৪ উদযাপন করা হয়।
দিনটির তাৎপর্য তুলে ধরে স্থানীয় সংবাদপত্রসমূহে বিশেষ নিবন্ধ, সাহিত্য সাময়িকী ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে দিবসটির আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়। দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে উদযাপনের লক্ষ্যে জেলা প্রশাসন বঙ্গবন্ধুর বর্ণাঢ্য জীবনী নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ, ভিডিও প্রদর্শন ও বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার, বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা কর্মসূচি পালন করেছে। এছাড়াও মসজিদ, মন্দির, গির্জাসহ সব উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়।