cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
জৈন্তাপুর সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতীয় চোরাই পণ্য ও মাদকদ্রব্য বাংলাদেশে প্রবেশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় চিনি, গরু-মহিষ এবং ফেন্সিডিলসহ বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতার পরও থামছে না চোরাচালান। স্থানীয় কিছু বিত্তশালী টাকা লগ্নি করে সীমান্তের গরিব মানুষদের এই কাজে ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। তাদের অভিযোগ তরুণ-যুবকরা এসবে জড়িয়ে পড়ছেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা যায়, গত সেপ্টেম্বরে সিলেটের ডিবি পুলিশ অভিযান চালিয়ে ২৫১ বোতল মাদকদ্রব্য উদ্ধার করে। অক্টোবরে জৈন্তাপুর থানা পুলিশ ১৩৯ বোতল, নভেম্বরে ২৫৫ বোতল ভারতীয় মাদকদ্রব্য জব্দ করে। চলিত বছরের ফেব্রুয়ারিতে থানা পুলিশ ৩২ বোতল বিদেশি মদ উদ্বার করে। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে চোরাই পণ্য আটক করছে সীমান্তরক্ষী বাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থা।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় অনেকে জানান, সমাজের অনেক পরিচিত মুখ গোপনে এই ব্যবসায় কোটি কোটি টাকা লগ্নি করছেন। সীমান্ত এলাকার হতদরিদ্র মানুষদের তারা চোরাচালানের কাজে ব্যবহার করছেন। এসব কাজে তরুণ-যুবকরা জড়িয়ে পড়ছেন। এছাড়া তরুণদের অনেকে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছেন। এব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিজিবি এর তৎপরতা আরো বাড়ানো ও সীমান্তে কাঁটা তারের বেড়া নির্মাণের দাবি জানান তারা।
জৈন্তাপুর মডেল থানার অফিসার (ইনর্চাজ) মো: তাজুল ইসলাম (পিপিএম) জানিয়েছেন, সীমান্ত এলাকাসহ উপজেলার প্রতিটি এলাকায় পুলিশ চোরাচালান ও মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি জানান, পুলিশের ধারাবাহিক অভিযানে গরু-মহিষ, চিনিসহ মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়েছে। তিনি বলেন, মাদক এর বিরুদ্ধে অভিযানের পাশাপাশি প্রয়োজন সামাজিক জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তোলা।