cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তোয়াকুল ইউনিয়নের বীরকুলি গ্রামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে একটি বসতঘর পুড়ে অন্তত ৩ থেকে ৪ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের। তবে আগুনে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) রাত ৮টায় গোয়াইনঘাট উপজেলার বীরকুলি গ্রামে হাবিবুর রহমানের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, রাতে ওই বাড়ির ছনের রান্না ঘরের উপরে চালে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুনের লেলিহান শিখা দেখতে পেয়ে বাড়ির ছোট মেয়ের চিৎকার শুনে স্থানীয়রা ছুটে আসে। ধমকা হাওয়া বইতে থাকায় কিছু করার আগেই মুহূর্তের মধ্যে ঘরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।এসময় ঘরগুলোতে থাকা লোকজন দ্রুত বের হয়ে আসায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। পরে স্থানীয় লোকজন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হয়।
স্থানীয়রা জানান, আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হাবিবুর রহমান ভাড়া কৃত ধান মাড়াই মেশিন চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন।। আক্ষেপের সুরে হাবিবুর রহমান বলেন, কাপড়চোপড় যা ছিল সব পুড়ে গেছে। জমানো টাকাগুলো দিয়ে ছেলেমেয়েদের জন্য কিছু কাপড় কেনার ইচ্ছা ছিল। এই তীব্র তাপদাহের তাদের কাপড়চোপড় নেই। এখন তো খোলা আকাশের নিচে থাকতে হবে।
হাবিবুর রহমানের স্ত্রী জানান, আমি ঘরের কাজ শেষ করে ঘরে অন্য কাজ করছিলাম । এর কিছুক্ষন পর ঘরের পাশে একজন লোকের হাঁটার শব্দ পাই, কে জিজ্ঞেস করলে পালিয়ে যায়, এর মধ্যে দেখি আমার ঘরে আগুন জ্বলছে। এসময় তিনি কান্না করতে করতে বলেন, আমার আর কিছুই রইলোনা। ঘরে থাকা নগদ ১৫ হাজার টাকাসহ ঘরে থাকা নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র আমার স্বামীর জমাকৃত ৫/৬ কাঠা ধান ঘরে থাকা সকল আসবাবপত্র পুড়ে শেষ হয়ে গেছে। আমার স্বামী ভাড়াকৃত ধানের মাড়াই মেশিনের দিনমজুর হিসেবে কাজ করেন। ছেলে মেয়েদের নিয়ে অনেক কষ্টে তিল তিল করে ঘরে মালামাল ঝুড়েয়েছি। এক নিমেশেই সব শেষ হয়ে গেল! আমি এখন কোথায় থাকবো?এমন সর্বনাশ নেমে আসায় চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার সহায়তার জন্য উপজেলা প্রশাসনের কাছে সাহায্য প্রত্যাশে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার ও এলাকাবাসী।স্থানীয় বাসিন্দা সেলিম উদ্দিন শামসুল ইসলামসহ আরো অনেকে আপাতত বসবাসের জন্য চাপড়াঘর তৈরি করতে বাঁশের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন।তারা জানান,হাবিবুর রহমান দিন আনে দিন খায়।উপস্থিত সময়ে ঘর তৈরি করে থাকার মত তার কোন সমর্থ্য নাই।আমরা শুধুমাত্র আপাতত মাথা গোজার জন্য কিছু বাঁশের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি।ছন দিয়ে যদি চাপড়াঘর তৈরি করে থাকতে পারে এই প্রচেষ্টা। তারা উপজেলা প্রশাসন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি দেশ ও প্রবাসে যে যেখান থেকে পারেন হাবিবুর রহমানকে সহযোগীতার আহ্বান জানান।