cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বেইলি রোডের আগুনে পুড়ে মারা যাওয়া ফিলিপাইনি নাগরিক মা ও তার মেয়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার (২ মার্চ) দুপুরে হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বানেশ্বরপুর গ্রামে নিয়ে আসা হয় তাদের মরদেহ। বিকেলে তাদের দাহ করা হয়। শতশত গ্রামবাসী শেষকৃত্যে উপস্থিত হয়ে সমবেদনা প্রকাশ করেন।
মর্মান্তিক এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। এর আগে শনিবার ভোরে দেশে আসেন প্রবাসী প্রকৌশলী উত্তম রায়। পরে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমাগার থেকে স্ত্রী-কন্যার মরদেহ নিয়ে বাড়িতে আসেন।
ঢাকার বেইলি রোডের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মারা যান হবিগঞ্জের মাধবপুরের প্রবাসী প্রকৌশলী উত্তম রায়ের স্ত্রী রুবি রায় ও মেয়ে বিয়াংকা রায়। শুক্রবার (১ মার্চ) দুপুরে তাদের ঝলসানো মরদেহের পরিচয় শনাক্তের পর পরিবারের লোকজনের চাহিদামতো রাখা হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমাগারে।
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার বানেশ্বরপুর গ্রামের প্রকৌশলী উত্তম রায় কাজ করেন পোলেন্ডের হোন্দাই কোম্পানিতে। এর আগে তিনি কাজ করতেন দক্ষিণ কোরিয়ায় হোন্দাই কোম্পানিতে। সেখানে ফিলিপাইনি তরুণীর সঙ্গে পরিচয় থেকে সিদ্ধান্ত নেন জীবসসঙ্গী করার। পরে তাকে নিয়ে আসেন বাংলাদেশে। ২০০৪ সালে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় তাদের। এরপর তাদের সংসারে আসে এক মেয়ে ও এক ছেলে। কয়েকবছর গ্রামে থাকার পর তিনি বাসা নেন ঢাকার মালিবাগ এলাকায়। তার মেয়ে বিয়াংকা রায় একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে এ লেবেলে পড়তো। ছেলে উচ্ছ্বাস রায় পড়ে ক্লাস নাইনে।
ঘটনার দিন রাতে রুবী রায় ছেলেকে বাসায় রেখে মেয়ে বিয়াংকাকে নিয়ে যান বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্তরাঁয়। সেখানে হঠাৎ আগুন লাগলে অনেক চেষ্টায়ও বের হতে না পেরে মা-মেয়ে একসঙ্গে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান। পরে শুক্রবার তাদের নিকটাত্মীয় মরদেহ সংগ্রহ করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হিমাগারে রাখেন। এদিকে স্ত্রী-কন্যার মৃত্যুর খবর পেয়ে জরুরি ভিত্তিতে দেশে আসার প্রক্রিয়া করেন প্রকোশলী উত্তম রায়।