cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বায়ু, প্লাস্টিক দূষণসহ পরিবেশের সুশাসনের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে ১০০ কর্মদিবসে কোন কোন অগ্রাধিকার দেয়া হবে তা নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের ১০০ কর্মদিবসের অগ্রাধিকার কর্মপরিকল্পনা শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার ২০২৪ এ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা ও পরিবেশ সুরক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন এবং এ মন্ত্রণালয়ের বর্ণিত চ্যালেঞ্জ ও সমস্যা সমাধানে অগ্রাধিকার নির্ধারণ ও যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণকল্পে ১০০ কর্মদিবসের কর্মপরিকল্পনা স্থির করা হয়েছে।
মন্ত্রী আরও বলেন, বায়ুদূষণ, প্লাস্টিক দূষণ, পাহাড় কর্তন ও জলাধার ভরাট রোধসহ পরিবেশ সুশাসনের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। এ কর্মপরিকল্পনায় জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি দ্রুত সাড়া প্রদানে মন্ত্রণালয়ের সক্ষমতা, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, সদিচ্ছা এবং অঙ্গীকারের প্রতিফলন হবে।
এ জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়াতে মন্ত্রণালয় ও আওতাধীন সংস্থাগুলোর জনবল কাঠামো হালনাগাদের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং কৃষিজমি রক্ষার্থে সরকারি নির্মাণে ১০০ ভাগ ব্লক ব্যবহারে সংশোধিত রোডম্যাপ অনুমোদন দেয়া হবে এবং বায়ুদূষণের প্রতিটি উৎস থেকে সৃষ্ট দূষণ মোকাবেলায় ন্যূনতম একটি করে কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
বাংলাদেশ ক্লাইমেট এ্যডপটেশন পার্টনারশিপ নামে এটি প্লাটফর্ম তৈরী করা হবে জানিয়ে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, এখানে বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র ও উন্নয়ন সহযোগীদের যুক্ত করা হবে। আগামী ৫ বছরে ১৫ বিলিয়ন ডলার পেতে কাজ করা হবে, এটি উচ্চাভিলাসী ও কঠিন মনে হলেও বাস্তবায়ন সম্ভব।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, এসইউপির উৎপাদন ও ব্যবহার কমিয়ে আনতে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। পাশাপাশি পণ্য প্রস্তুতকারক ও আমদানিকারকদের পণ্য থেকে সৃষ্ট বর্জ্য সুষ্ঠুভাবে ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে বর্ধিত প্রযোজক জবাবদিহিতার (ইপিআর) খসড়া চূড়ান্ত করা হবে। এছাড়া শিল্প কারখানার ইটিপি কার্যকরভাবে চালু রাখতে স্মার্ট প্রযুক্তির মাধ্যমে অনলাইন মনিটরিং চালুর উদ্যোগ নেয়া হবে।
১০০ কর্মদিবসে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অগ্রাধিকার:
প্রাতিষ্ঠানিক লক্ষমাত্রা:
প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি।
সহযোগী সংস্থা, এনজিও, বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের সাথে সমন্বয় করা হবে।
ক্লিন এন্ড গ্রিণ অর্ন্তভুক্ত করে অর্থ ও রাজস্ব বোর্ডে প্রস্তাব প্রেরণ।
কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা।
দূষণ নিয়ন্ত্রণ:
সরকারি নির্মানে শতভাগ ব্লক ব্যবহার করা।
বায়ু দুষনের উৎস চিহ্নিত করে নিয়ন্ত্রণ।
৫০০ ইট ভাটা উচ্ছেদ করা।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা:
জাতীয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ফ্রেমওয়ার্ক গ্রহণ।
একবার ব্যাবহার ব্যাবহৃত প্লাস্টিকের তালিকা তৈরী; উৎপাদন ও ব্যবহার কমাতে কর্মপরিকল্পনা।
শিল্পকারখানার ইটিপি অনলাইনে মনিটরিং করা।
সচিবালকে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক মুক্ত ঘোষণা করা।
পরিবেশ, বন, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ:
পাঠ্য পুস্তকে সবুজায়নের পরিকল্পনা।
ম্যাপিং-এর উদ্যোগ।
দূষনকারীর বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণের হার নির্ধারণ ও বাস্তবায়ন।