cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
চলতি সপ্তাহেই ইরান এবং পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতরা তাদের স্ব স্ব কর্মস্থলে ফিরে আসবেন বলে ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান এবং ইরান। দুই দেশের এমন ঘোষণার পরও সহসাই শঙ্কা কাটছে না বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। তাদের আশঙ্কা, তেহরান ও ইসলামাবাদ তাদের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চেষ্টা করলেও, সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীগুলোকে দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি করতে চাপ সৃষ্টি করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে।
সোমবার (২২ জানুয়ারি) দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যৌথভাবে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রদান করে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ২৯ জানুয়ারি ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান, পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জলিল আব্বাস জিলানির আমন্ত্রণে পাকিস্তান সফর করবেন।
এর আগে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে কথিত ইরানি সন্ত্রান্সীদের ওপর হামলা চালায় ইরান। এর জবাবে পাকিস্তানও ইরানের ভেতরে হামলা চালায়। এ সব হামলার প্রায় এক সপ্তাহ পর এই পদক্ষেপ নেয়া হলো।আর, এর মধ্য দিয়ে উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ঘটনাগুলোতে ১১ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়। এর মধ্যে ইরানে নিহত হয় ৯ জন ও পাকিস্তানে দুই জন নিহত হয়।
নজিরবিহীন এই উত্তেজনার মধ্যে, নিজ দেশ সফরে থাকা ইরানি রাষ্ট্রদূতকে কর্মক্ষেত্রে ফিরে যেতে বারণ করে পাকিস্তান। আর, নিজ দেশের রাষ্ট্রদূতকে তেহরান থেকে ইস্লামাবাদে ডেকে নিয়ে যায় তারা। একই সাথে দুই দেশের মধ্যে সব ধরনের উচ্চ পর্যায়ের সফর স্থগিত করে পাকিস্তান।
এদিকে দিকে, এক ফোনালাপে গত শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) দুই দেশের শীর্ষ কূটনীতিকরা উত্তেজনা প্রশমন ও পূর্ণ কূটনৈতিক সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সম্মত হন। ইরান বলেছে, তারা পাকিস্তানে সুন্নি বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী জইশ আল-আদলের গোপন আস্তানা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিলো।
রাষ্ট্রবিরোধী বিদ্রোহীরা অনেক বছর ধরেই দেশ দুটির ৯০০ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় সক্রিয় রয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর মাঝে মধ্যেই তারা প্রাণঘাতী হামলা চালায়।
উভয় দেশের শিয়া মুসলমানদের টার্গেট করেছে কট্টরপন্থী সুন্নি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট বা আইএস। ফলে, এই অঞ্চলে সন্ত্রান্সী হামলার হুমকি বৃদ্ধি পেয়েছে।