cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
শেষ পর্যন্ত আলোচিত ফ্লোর প্রাইস পুঁজিবাজার থেকে তুলে দেয়া হয়েছে। তবে বাজারের সূচকে প্রভাব বিস্তার করে এমন ৩৫টি কোম্পানির দামের এখনো ফ্লোর প্রাইস থাকছে। যা বাজারের প্রভাব দেখে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।
সংস্থাটির মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম গণমাধ্যমকে বলেন, আগামী রোববার থেকে ফ্লোর প্রাইস উঠে যাবে। তবে ৩৫টি কোম্পানির ওপর এটা থাকবে। ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়ার প্রভাব বাজারে কীভাবে পড়ে তা দেখে ওই কোম্পানিগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা ৩৩৬টি। এর মধ্যে যে ৩৫ কোম্পানির ওপর ফ্লোর প্রাইস বহাল রাখা হয়েছে তার সবগুলো বড় মূলধনের কোম্পানির। এসব কোম্পানির দর ওঠানামায় বড় প্রভাব সৃষ্টি হয় সূচকে।
এর আগে বিএসইসি থেকে বলা হয়েছিল, ফ্লোর প্রাইস তোলা হবে ধাপে, ধাপে। যেন, সূচকে কোনো নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি না হয়। ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়া কোম্পানিগুলোর শেয়ার স্বাভাবিক সার্কিট ব্রেকার অনুযায়ী লেনদেন হবে বলে রেজাউল করিম জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, কমিশন আশা করছে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়ার কারণে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং বাজারে গতি ফিরে আসবে।
করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি ঠেকাতে প্রথমে ফ্লোর প্রাইস বসানো হয়। এরপর গত প্রায় চার বছরের কয়েক দফায় ফ্লোর প্রাইস আরোপ করা হয়।
প্রথমে ২০২০ সালে মার্চে ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর সর্বশেষ আরোপ করা হয় ২০২২ সালের জুলাইয়ে। আর ফ্লোর প্রাইস আরোপ করায় বহু শেয়ারের লেনদেন একবারে বন্ধ হয়ে যায়। ফ্লোর প্রাইস হলো কোনো কোম্পানির শেয়ার বা মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট নির্দিষ্ট দামের কমে বেচাকেনা করা যাবে না।
এই নিয়ম করার পর বেশিরভাগ শেয়ার ফ্লোর প্রাইজে আটকে লেনদেন বন্ধ হয়ে আছে।