cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, যখন শ্রমিকরা তাদের ন্যায্য দাবি আদায়ে আন্দোলন করে তখন প্রশাসন তাদের আন্দোলনকে রাজনৈতিক ইন্ধন বলে চালিয়ে দেয়। যখন তারা ন্যায্য মজুরির কথা বলেন কারখানা বন্ধের ভয় দেখানো হয়। কিন্তু অতীতেও মজুরি বাড়লেও কখনো কোনো কারখানা বন্ধ হয়নি। যাদের একটি কারখানা ছিল, এখন তাদের ২/৩টি হয়েছে।
শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে শ্রমিক সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, বিগত দিনে যেসব শ্রমিক আন্দোলন করেছেন তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেয়া হয়েছে তারা কারখানায় আগুন দিয়েছেন। শ্রমিকরা কখনই আগুন দেয় না। যারা আন্দোলন নস্যাৎ করতে চায় তারাই কারখানায় আগুন লাগায়। তারাই শ্রমিকদের নির্যাতন করতে চায়।
তিনি আরো বলেন, গত দুই মাসে নির্যাতন সহ্য করে শ্রমিকদের আন্দোলনের ফলে মজুরি নির্ধারিত হয়েছে মাত্র ১২ হাজার টাকা। মজুরি বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে গেলো, এর ক্ষতিপূরণ কে দেবে? ডলারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় মালিকদের পক্ষে আগামী ২০ বছর বেতন দেওয়া সম্ভব। ঐক্যবদ্ধভাবে এ লড়াইকে শক্তিশালী করতে হবে। আগামী দিনে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে ভূমিকা রাখতে হবে।
এ সময় শ্রমিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন সম্মিলিত শ্রমিক পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক এ এ এম ফয়েজ হোসেন, নির্বাহী সমন্বয়ক আব্দুর রহমান, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জুনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর প্রমুখ।
শ্রমিক হত্যার বিচার, আহতদের চিকিৎসা ও ক্ষতিপূরণ, চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহাল, গ্রেফতার শ্রকিমদের মুক্তি, ঘোষিত মজুরি প্রস্তাব প্রত্যাহার ও ন্যূনতম মজুরি ২৫ হাজার টাকা পুনর্নির্ধারণের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করে সম্মিলিত শ্রমিক পরিষদ (এসএসপি)।