cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
নির্বাচনের আগে তিন থেকে চার সপ্তাহের ছুটিতে গেছেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান। জানা যায়, বুধবার (২২ নভেম্বর) থেকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে অবস্থান করছেন। তবে এই ছুটিতে তিনি বাংলাদেশে আসেননি। তিনি অন্য একটি দেশে অবস্থান যেখানে তার সন্তান ও পরিবারের অন্য সদস্যরা রয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঢাকা ও ওয়াশিংটন সূত্র। সূত্রগুলো বলছে, নিয়ম মেনেই রাষ্ট্রদূত ছুটিতে গেছেন। কিন্তু তার বর্তমান অবস্থান কোথায়? সে বিষয়ে কেউ মুখ খুলতে রাজি হননি।
এ নিয়ে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরানের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে ওয়াশিংটনের দায়িত্বশীল একটি সূত্র দাবি করেছে, রাষ্ট্রদূত প্রায় এক মাসের ছুটিতে গেছেন। তিনি বর্তমানে তৃতীয় একটি মহাদেশে অবস্থান করছেন। যেখানে তার সন্তান এবং পরিবারের সদস্যরা রয়েছেন। সেখান থেকে তার ঢাকায় ফেরার কথা।
জানা গেছে, রাষ্ট্রদূতের ছুটিতে যাওয়ার বিষয়টি ওয়াশিংটনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস নোট ভারবাল পাঠিয়ে স্টেট ডিপার্টমেন্টকে বিষয়টি অবহিত করেছে। দূতাবাসের নোটে জানানো হয়, ২২শে নভেম্বর মধ্যাহ্ন থেকে রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে থাকবেন। রাষ্ট্রদূতের অনুপস্থিতিতে দূতাবাসের ইকোনমিক মিনিস্টার মাহাদী হাসান চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
তবে তার ছুটি কবে শেষ বা তার কর্মস্থলে ফেরা্য বিষয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু বলা হয়নি। রাষ্ট্রদূতের ফেরার বিষয়টি পরবর্তীতে (স্টেট ডিপার্টমেন্টকে) জানানো হবে বলে নোটে বলা হয়।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে ডিসেম্বরে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির কয়েক মাসের মধ্যে তৎকালীন রাষ্ট্রদূত মো. শহীদুল ইসলামকে ফিরিয়ে আনে সরকার। নয়াদিল্লিতে থাকা বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোহামৃমদ ইমরানকে গত বছরের জুলাই মাস থেকে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। । চিকিৎসাশাস্ত্রে পড়াশোনা করা পেশাদার ওই কূটনীতিক বর্তমানে সরকারের সঙ্গে চুক্তিতে কাজ করছেন। নয়াদিল্লিতে থাকা অবস্থায় তার চাকরির নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হয়। পেশাগত জীবনে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং উজবেকিস্তানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করা ছাড়াও কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার, জেদ্দা, অটোয়া, বন ও বার্লিনের বাংলাদেশ মিশনে দায়িত্ব পালন করেন।