cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণবিধি প্রতিপালন নিশ্চিত করতে ৮০২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ সব নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নির্বাচনি এলাকায় আগামী ২৮ নভেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৮ দিনের জন্য দায়িত্ব পালন করবেন।
বৃহস্পতিবার ইসির উপ-সচিব (নির্বাচন পরিচালনা- ২ অধিশাখা) মো. আতিয়ার রহমানের সই করা এ সংক্রান্ত একটি চিঠি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবর পাঠানো হয়।
চিঠিতে, আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভ্রাম্যমাণ আদালত আইন, ২০০৯ এর আওতায় আচরণবিধি প্রতিপালনে সব নির্বাচনী এলাকায় প্রয়োজনীয় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করতে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে ৩০০ নির্বাচনী এলাকায় ২৮ নভেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা প্রয়োজন।
জানা গেছে, প্রতি উপজেলায় একজন, তবে ১৫টি ইউনিয়নের অধিক (পৌরসভাসহ) ইউনিয়ন বিশিষ্ট উপজেলায় দুইজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেয়া হবে। এ নিয়ে সব উপজেলা মিলিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হবে মোট ৫২৫ জন। জেলা সদরের এ ক্যাটাগরির পৌরসভায় একজন, তবে ৯ ওয়ার্ডের অধিক হলে দুইজনসহ সারা দেশে ২১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়া হবে। সিটি করপোরেশন এলাকায় বিশেষ করে ঢাকা উত্তরে ১১ জন, ঢাকা দক্ষিণে ১৫, চট্টগ্রামে ১০, খুলনায় ৬, গাজীপুরে ৪ ও অন্য সিটি করপোরেশনে ৩ জন করে মোট ৬৭ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রয়োজন।
চিঠিতে ইসি জানায়, তবে স্থানীয় বাস্তবতা ও প্রয়োজনীয়তার নিরিখে বিভাগীয় কমিশনারের পরামর্শক্রমে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে। তাছাড়া সব জেলায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের অধীন এক থেকে দুইজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অতিরিক্ত হিসেবে নিয়োজিত রাখতে হবে। যেন জরুরি প্রয়োজনে যে কোনো স্থানে দায়িত্ব পালন করতে পারেন।
উল্লেখ্য, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপলক্ষে গত ১৫ নভেম্বর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, প্রার্থীতা বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর, আর নির্বাচনা চালানো যাবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত।