cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে এক তরুণীকে (১৮) বিয়ে দেয়ার কথা বলে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) মধ্যরাতে উপজেলার তেলীপুকুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ধর্ষিতা কিশোরীকে হত্যার উদ্দেশ্যে নির্মামাধীন বিল্ডিংয়ের ২য় তলা থেকে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায় ধর্ষণকারীরা। এতে মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙ্গে যায়। ওই রাতে ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে পুলিশ ওই তরুণীকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে দিনাজপুরের এম আবদুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
চিরিরবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বজলুর রশিদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বোন বাদী হয়ে মামলা করেছেন। পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
প্রকৃত ঘটনাকে আড়াল করার জন্য পুলিশ বিভিন্ন ভাবে ধর্ষিতা নারীকে হুমকি-ধামকি প্রদান করছেন বলেও পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ।
নির্যাতিতা কিশোরীর বড় বোন বলেন, চিরিরবন্দর উপজেলার ক্ষমতাসীন দলের নেতা আব্দুল আমিল সরকারের ছেলে নুর আলম ধর্ষনের নেতৃত্ব প্রদান করেছে । অথচ পুলিশ কৌশলে মূল ধর্ষণ কারীর নাম এজাহারে উল্লেখ করে নাই। পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তা আলিম সরকারের ছেলে নুর আলমের নাম যেন সাংবাদিকদের নিকট না বলি সেই জন্য চাপ দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন।
ভুক্তভোগী তরুণী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গণমাধ্যমে সেদিনের ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি জানান, পঞ্চগড় সদর উপজেলার এক যুবকের (২৪) সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। মঙ্গলবার সকালে ওই যুবক পঞ্চগড় থেকে চিরিরবন্দরে তাদের বাসায় এসে মা-বাবার কাছে বিয়ের প্রস্তাব দেন। এতে পরিবার রাজি না হওয়ায় তিনি ওই যুবকের সঙ্গে বাড়ি থেকে বের হয়ে চিরিরবন্দর রেলস্টেশনে যান। কিন্তু পঞ্চগড়ে যাওয়ার কোনো ট্রেন না পেয়ে উপজেলার ঘুঘরাতলী এলাকায় বটগাছের নিচে বসে অটোরিকশার জন্য অপেক্ষা করছিলেন তারা। এসময় স্টেশন থেকে দুটি ছেলে তাদের পিছু নেন। পরে তাদের সঙ্গে যোগ হয় মাস্ক পরা আরও তিনজন।
তাদের মধ্যে মবিন নামের একজন বলেন, তোমাদের পালিয়ে যাওয়ার দরকার নেই। আমরা তোমাদের বিয়ে দেবো। এ প্রস্তাবে রাজি না হলে তারা ওই তরুণী ও তার প্রেমিককে মারধর শুরু করেন। একপর্যায়ে জোর করে একটা ভ্যানে তুলে মোবাইল কেড়ে নেন। এরপর একটি নির্মাণাধীন ভবনে নিয়ে যান তারা। সেখানে ওই তরুণীর সঙ্গে থাকা যুবকটিকে অন্যত্র আটকে রেখে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়। পরে তাকে সেখানে ফেলে রেখে মোবাইল দিয়ে চলে যান তারা। পরে ওই যুবক ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে পুলিশ গিয়ে তাদের উদ্ধার করে।
Leave a Reply