cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বাংলাদেশের ওপর বিদেশিদের আগ্রহ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, চলতি বছর ২০ থেকে ২২টি দেশে নির্বাচন হবে। বিদেশিরা ঐ ২০ দেশ বাদ দিয়ে শুধু বাংলাদেশ নিয়েই মাথা ঘামাচ্ছে। আমাদের আগে পাকিস্তানে নির্বাচন, সেখানেও তো কেউ যায় না। অথচ আমরা দাওয়াত করি না, তাও কোথা থেকে কিছুদিন পর পরই মেহমান চলে আসে।
তিনি বলেন, বিদেশিরা ধমক মারে, হুমকি দেয়, এখন আবার ভিসানীতি প্রয়োগ করেছে। অথচ এমন হুমকি বিএনপির বেলায় নেই। কিন্তু নির্বাচনে বাধা দিচ্ছে বিএনপি। ফলে ভিসানীতিতে তারা পড়ে, আমরা না। আমরা নির্বাচনের আগেও শান্তি চাই, নির্বাচনের পরেও শান্তি চাই। বিএনপি বাংলাদেশের সন্ত্রাসী সংগঠন।
শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতাসহ ১৫ আগস্টের শহীদদের স্মরণে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায়। আর সন্ত্রাসী দল হিসেবে আখ্যা পাওয়া বিএনপি চায় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে। কাজেই নিষেধাজ্ঞা আর ভিসানীতি কার ওপর প্রয়োগ হয় সেটাই দেখা হবে।
তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদ কাকে বলে তার জ্বলন্ত প্রমাণ বিএনপি। তারা ফ্যাসিবাদ করেছে; আর শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকে শৃংখলমুক্ত করেছে। বিএনপি গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে, অর্থ পাচার করেছে, গণতন্ত্রকে হত্যা করে ভোট চুরির রাজনীতি শুরু করেছে। বিএনপি গণতন্ত্রের নামের লেবাসধারী ফ্যাসিস্ট। তারাই আন্তর্জাতিক মহলে সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত, তাদের বিরুদ্ধেই আমাদের যুদ্ধ।
শেখ হাসিনা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কারো হুমকিতে ভয় পায় না বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এই বাংলাদেশ যতদিন থাকবে, ততদিন বঙ্গবন্ধুর নাম থাকবে। বাংলাদেশ গত ১৫ বছরে স্বল্প উন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা লাভ করেছে।
ছাত্রলীগের অনুপ্রেবেশকারী নিয়ে হুঁশিয়ারি দেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, অনেক জায়গায় ছাত্রলীগের কমিটি নেই। অবিলম্বে কমিটি দিতে হবে। ছাত্রলীগে কারা অনুপ্রবেশকারী তাদের চিহ্নিত করে সংগঠনকে সৃজনশীল সংগঠন হিসেবে বজায় রাখতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়নের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত প্রমুখ।