cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী জঙ্গি সংগঠন বানাতে চেয়েছিলেন নতুন জঙ্গি সংগঠন ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’র আমির মো. আনিসুর রহমান ওরফে মাহমুদ। দেশের বাইরে হামলার কোনো পরিকল্পনা না থাকলেও দেশের মধ্যে হামলার পরিকল্পনা ছিল এই জঙ্গি সংগঠনটির। তাদের টার্গেট ছিল কিলিং মিশনেরও। শারক্বীয়ার সদস্যদের আইনের আওতায় আনতে গেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর সশস্ত্র হামলার পরিকল্পনা করছিলেন আমির মাহমুদ।
সোমবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ানবাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, সংগঠনের ৭-৮ জন সদস্যকে টার্গেট কিলিংয়ের জন্য প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। কিলিং মিশনে সংগঠনটির জানান দিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপরে হামলা চালানোর টার্গেট ছিলো।
চাকরিচ্যুত জঙ্গি মেজর জিয়ার বিষয়ে কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, আমির মাহমুদের সঙ্গে আনসার আল ইসলামের নেতাদের সুসম্পর্ক ছিল। শীর্ষ জঙ্গি মেজর জিয়ার সঙ্গে তার বেশ কয়েকবার দেখা হয়েছিল। ২০২২ সালে কিশোরগঞ্জে একটি মিটিংয়ে আমির মাহমুদের সঙ্গে আনসার আল ইসলামের চুক্তি সই হয়। চুক্তি অনুযায়ী আনসার আল ইসলাম আমির মাহমুদকে ১৫ লাখ টাকা দেয়। এ জন্য জামাতুল আনসারের সদস্যদের আনসার আল ইসলাম আইটি ও নিরাপত্তাবিষয়ক প্রশিক্ষণ দেবে। বিনিময়ে আনসার আল ইসলামের সদস্যদের জামাতুল আনসার পার্বত্য অঞ্চলে অস্ত্র প্রশিক্ষণ ও অস্ত্র সরবরাহ করবে। এ বিষয়ে মাহমুদ কেএনএফ প্রধান নাথান বম ও সেকেন্ড ইন কমান্ড বাংচুংয়ের সঙ্গে বৈঠক করে আনসার আল ইসলামের সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে অবহিত করেন ও প্রয়োজনীয় সমন্বয় করেন।
আমির ও তার দুই দেহরক্ষী এর আগে গ্রেপ্তার হয়েছে কিনা? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গ্রেপ্তারের পরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তেমন সময় পাওয়া যায়নি। তবে যতটুক পাওয়া গিয়েছে তার মধ্যে আমিরসহ বাকি দুজনের গ্রেপ্তার বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন ছদ্মনামে তারা সংগঠন পরিচালনা করেন। এক্ষেত্রে তাদের বিষয়ে সঠিক তথ্য পেতে আমাদের সময় লাগে।
খন্দকার আল মঈন বলেন, মুন্সীগঞ্জের যে বাসা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সেখানে বোমা তৈরির জন্য বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জামাদি পাওয়া গেছে। এছাড়া তার কাছে যে অস্ত্র ছিল সেটি তার আত্মরক্ষার জন্য ব্যবহার করতেন। তাদের প্রশিক্ষণের বিভিন্ন কৌশল দেখেন মনে হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের নাশকতার মাধ্যমে সংগঠনের জানান দিতে চেয়েছেন।
সংগঠনটির অস্ত্রের যোগান কোথা থেকে আসতো, জানতে চাইলে খন্দকার আল মঈন বলেন, পাহাড়ের বিচ্ছিন্নবাদী উগ্রবাদী সংগঠন কেএনএফ সংগঠনটিকে প্রশিক্ষণ ও অস্ত্রের যোগান দিতেন।
তিনি আরো বলেন, এই সংগঠনটি এখন পর্যন্ত কেএনএফ ছাড়া বাহিরের কারো সঙ্গে কোনো যোগাযোগ ছিলো না। এছাড়া দেশের বাহিরে এই সংগঠনের কোন কাজ নেই। নাথান বোমের সঙ্গে প্রথাম থেকে যোগাযোগ করা ছিলো যা ভারতের বিজরামে অবস্থা করা নাথান বোম এর সঙ্গে এখনও যোগাযোগ করে সংগঠনটি।