cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজকের পদযাত্রা শুধু পদযাত্রা নয় এটি ‘বিজয় যাত্রা।’ এই দেশের মানুষ সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। তাই এখনি পদত্যাগ করতে হবে।
মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গাবতলীতে বিএনপির সরকার পতনের এক দফা দাবি আদায়ের পদযাত্রা কর্মসূচির পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এ কথা বলেন।
সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি আহবায়ক আমানউল্লাহ আমান, সঞ্চালনায় ছিলেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি সদস্য সচিব আনিসুল হক। আরো উপস্থিত ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, আমীর খুসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ হাজার হাজার নেতা-কর্মীদের।
গাবতলী থেকে শুরু করছে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি। মগবাজারে যুক্ত হবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি। ঢাকার পাশাপাশি সারাদেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে পদযাত্রা। সারাদেশের সকল জেলা ও মহানগরীতে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
ফখরুল বলেন, আবারও পরিষ্কার করে বলছি অবৈধ শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে আর কোন নির্বাচন নয়। কারণ গতকাল ঢাকায় একটি নির্বাচনের তামাশা দেখেছি।
সেখানে আওয়ামী লীগের থিঙ্ক ট্যাংকের হ্যাবি ওয়েট একজন প্রার্থী হয়েছিলেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন হিরো আলম। সেখানে দেখলাম ভোটকেন্দ্রে কোন ভোটার নাই। হিরো আলম কোন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নয় তার সঙ্গে ভোট করতে যেয়ে তাকে মেরে ভোটকেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া হয়। পুলিশ প্রশাসন সেটি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখেছেন।
কর্মসূচি চলাকালে মিরপুর সরকারি বাংলা কলেজের সামনে ছাত্রদল-ছাত্রলীগকর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংগৃহীত ছবি
তিনি বলেন, এই সমস্ত তামাশা করে আর কোন লাভ হবে না। ২০১৪ সালে ১৫৪ আসনে বিনা ভোটে জয়লাভ করেছেন। ২০১৮ সালের দিনের ভোট রাতে করেছেন। এই ধরনের ভোটার হতে দেয়া হবে না।
আজকে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে এই আন্দোলনের মাধ্যমে এক দফা দাবি আদায় করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এদিকে, গাবতলী থেকে পদযাত্রা কর্মসূচি নিয়ে মিরপুরে সরকারি বাঙলা কলেজের সামনে আসতেই ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। এ রিপোর্ট লেখা দুপক্ষের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলছিল।
দলটির অভিযোগ, ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা তাদের ওপর হামলা করেছেন। এসময় বিএনপি নেতাকর্মীরা পাল্টা প্রতিরোধ গড়ে তুললে শুরু হয় দুপক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ।