cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
মরিচের ঝাঁজ যেন কমছেই না। ফের কাঁচা মরিচের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০০ টাকা। মরিচ আমদানি হওয়াতে সোমবার কাঁচা মরিচের দাম কেজিপ্রতি ছিল ২০০ টাকার মতো। মঙ্গলবার দাম কিছুটা বেড়ে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় ওঠে। একদিনের ব্যবধানে এবার ৫০০ টাকা ছাড়িয়েছে এক কেজি কাঁচা মরিচের দাম।
মরিচের ঝাঁজ যেন কমছেই না। ফের কাঁচা মরিচের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০০ টাকা। মরিচ আমদানি হওয়াতে সোমবার কাঁচা মরিচের দাম কেজিপ্রতি ছিল ২০০ টাকার মতো। মঙ্গলবার দাম কিছুটা বেড়ে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় ওঠে। একদিনের ব্যবধানে এবার ৫০০ টাকা ছাড়িয়েছে এক কেজি কাঁচা মরিচের দাম।
বুধবার রাজধানীর বাজারগুলোতে দেখা যায়, প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৩২০ টাকা কেজি দরে।
আজ সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ বিক্রি করছেন ১৩০ টাকায়। আর এক কেজি কিনলে দাম রাখা হচ্ছে ৫০০ থেকে ৫১০ টাকা।
ক্রেতাদের অভিযোগ, আমদানিকৃত মরিচ বাজারে এলেও সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানো হচ্ছে। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন, বৃষ্টির কারণে দেশি মরিচের সরবরাহ কম থাকায় আমদানি দিয়ে দামে লাগাম টানা যাচ্ছে না। সরবরাহ কম হওয়াতে একদিনের ব্যবধানে পণ্যটির দাম কেজিপ্রতি ১৫০ টাকা বেড়ে গেছে।
দাম বাড়ার কথা জানিয়ে পাইকার ব্যবসায়ীরা বলেন, সরবরাহ কম হওয়ার কারণে পাইকারিতেও কাঁচা মরিচের দাম আবারও বেড়েছে।
কারওয়ান বাজারের পাইকারি কাঁচা মরিচ ব্যবসায়ীরা জানান, কাঁচামালের দাম সরবরাহের ওপর ওঠানামা করে থাকে। সরবরাহ কম থাকায় এ অবস্থা।
তবে সাধারণ ক্রেতাদের অভিযোগ ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে মরিচের দাম বাড়িয়েছে। এ বিষয়ে এক ক্রেতা জানান, আমদানিকৃত মরিচ বাজারে এসেছে তাহলে দাম কেন কমছে না। নিশ্চয় ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কবলে পড়েছে রান্নার অতিপ্রয়োজনীয় মসলা জাতীয় পণ্যটি।
এদিকে, কাঁচা মরিচের দাম বেশি রাখায় ১১৮ ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। তাদের মোট ছয় লাখ ২১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। কাঁচা মরিচের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও মূল্য তদারকির জন্য সারাদেশে ৪৪টি বাজারে অভিযান চালায় অধিদপ্তর। দুদিন আগে ঢাকা মহানগরসহ দেশের সব বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে এ অভিযান চালানো হয়।
বুধবার রাজধানীর বাজারগুলোতে দেখা যায়, প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ থেকে ৩২০ টাকা কেজি দরে।
আজ সকালে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা ২৫০ গ্রাম কাঁচা মরিচ বিক্রি করছেন ১৩০ টাকায়। আর এক কেজি কিনলে দাম রাখা হচ্ছে ৫০০ থেকে ৫১০ টাকা।
ক্রেতাদের অভিযোগ, আমদানিকৃত মরিচ বাজারে এলেও সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানো হচ্ছে। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন, বৃষ্টির কারণে দেশি মরিচের সরবরাহ কম থাকায় আমদানি দিয়ে দামে লাগাম টানা যাচ্ছে না। সরবরাহ কম হওয়াতে একদিনের ব্যবধানে পণ্যটির দাম কেজিপ্রতি ১৫০ টাকা বেড়ে গেছে।
দাম বাড়ার কথা জানিয়ে পাইকার ব্যবসায়ীরা বলেন, সরবরাহ কম হওয়ার কারণে পাইকারিতেও কাঁচা মরিচের দাম আবারও বেড়েছে।
কারওয়ান বাজারের পাইকারি কাঁচা মরিচ ব্যবসায়ীরা জানান, কাঁচামালের দাম সরবরাহের ওপর ওঠানামা করে থাকে। সরবরাহ কম থাকায় এ অবস্থা।
তবে সাধারণ ক্রেতাদের অভিযোগ ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে মরিচের দাম বাড়িয়েছে। এ বিষয়ে এক ক্রেতা জানান, আমদানিকৃত মরিচ বাজারে এসেছে তাহলে দাম কেন কমছে না। নিশ্চয় ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কবলে পড়েছে রান্নার অতিপ্রয়োজনীয় মসলা জাতীয় পণ্যটি।
এদিকে, কাঁচা মরিচের দাম বেশি রাখায় ১১৮ ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। তাদের মোট ছয় লাখ ২১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। কাঁচা মরিচের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে ও মূল্য তদারকির জন্য সারাদেশে ৪৪টি বাজারে অভিযান চালায় অধিদপ্তর। দুদিন আগে ঢাকা মহানগরসহ দেশের সব বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে এ অভিযান চালানো হয়।