cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
নির্বাচনী বছরে নতুন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির জন্য সরকার বাজেটে বরাদ্দ রাখবে বলে আশা ছিল ননএমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের। কিন্তু ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এ ধরনের কোনো সুখবর নেই। অর্থমন্ত্রী এ বিষয়ে স্পষ্ট কিছু বলেননি।
জানা যায়, দীর্ঘ ১০ বছর বন্ধ থাকার পর ২০১৮ সাল থেকে নতুন করে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এমপিওভুক্ত (মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার) করা হয়। কথা ছিল প্রতি বছর নতুন নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এ কার্যক্রমের আওতায় আসবে। কিন্তু করোনার কারণে ২০২০-২১ অর্থবছরে এমপিও দেওয়া সম্ভব হয়নি। এরপর ২০২২ সালের বাজেটে এমপিওভুক্ত করার জন্য ৩শ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়। এর মধ্যে ২৫০ কোটি টাকা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা স্তরের জন্য, বাকি ৫০ কোটি টাকা মাদরাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ ছিল।
আসন্ন বাজেটে এমপিও খাতে বেশি বরাদ্দ রাখতে এমপি-মন্ত্রীদের প্রচণ্ড চাপ থাকার পরও এ খাতে বরাদ্দ বাড়ছে না বলে জানিয়েছিল শিক্ষামন্ত্রণালয়। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে পাঠানো প্রস্তাবিত বাজেট বা সিলিংয়ে এবারও ৩শ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু ২০২৩-২৪ প্রস্তাবিত অর্থবছরের বাজেটে এ ব্যাপারে স্পষ্ট বক্তব্য দেননি অর্থমন্ত্রী।
এদিকে নির্বাচনী বছরে প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে আধা-সরকারিপত্র (ডিও লেটার) দিয়েছেন এমপি-মন্ত্রীরা। পর্যাপ্ত বরাদ্দ না পেলে তাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি ভেস্তে যেতে পারে। যার প্রভাব পড়তে পারে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে।
জাতীয় সংসদে দেওয়া অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় দেখা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন শিক্ষাখাতে টাকার অংকে মোট বরাদ্দ বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের তুলনায় আসন্ন অর্থবছরে মোট ছয় হাজার ৭১৩ কোটি টাকা বেশি বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এই দুই মন্ত্রণালয়ের জন্য আসন্ন অর্থবছরে মোট ৮৮ হাজার ১৬২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। গত অর্থবছরে ছিল ৮১ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য এবার ৩৪ হাজার ৭২২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল ৩১ হাজার ৭৬১ কোটি টাকা। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জন্য ৪২ হাজার ৮৩৮ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। যা চলতি বছর ছিল ৩৯ হাজার ৯৬১ কোটি টাকা।
মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের জন্য ১০ হাজার ৬০২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। যেখানে চলতি অর্থবছরে বরাদ্দ করা হয়েছিল ৯ হাজার ৭২৭ কোটি টাকা।