cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সাভারের আশুলিয়ায় গত ১৩ মে একটি অনুমোদনহীন সিলিন্ডার রিফিল কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনজনের মৃত্যু হয়।
ওই বিস্ফোরণে হতাহতের পর, বেরিয়ে এসেছে গ্যাস রিফিলে কারসাজির কিছু তথ্য। ওই গোডাউনে ১২ কেজির সিলিন্ডারে ওজন বাড়ানোর জন্য চার কেজি গ্যাসের সাথে ভরা হত আট কেজি বালু।
স্থানীয়দের অভিযোগ, অবৈধভাবে এ ধরনের কাজের সময়ই ঘটে বিস্ফোরণ। এসব কারখানা বন্ধে অভিযানের পাশাপাশি জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে প্রশাসন।
আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় টিনশেড বাসায় মজুত করা হত বিভিন্ন সাইজের গ্যাস সিলিন্ডার। পরে তা রিফিল করা হতো ১২ কেজির ছোট সিলিন্ডারে। গত শনিবার রিফিলের সময়ই ঘটে বিস্ফোরণ। এ ঘটনায় দগ্ধ হয়ে মারা যান তিন জন, অন্যরাও মৃত্যু পথযাত্রী।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাড়া নেয়া ওই গোডাউনে অসাধু ব্যবসায়ীরা গড়ে তোলেন গ্যাস রিফিলের কারখানা। বেশি লাভের আশায় সিলিন্ডারের ওজন বাড়াতে সেখানে ভরা হত বালু।
সাভার নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক সালাহ উদ্দিন খান (নঈম) বলেন, আবাসিক এলাকায় এ ধরনের গোডাউন ভাড়া দেয়া অপরাধ বলছেন, সচেতন নাগরিকরা। তাদের দাবি, আবাসিক গ্যাস সংযোগ বন্ধ থাকায় খালি সিলিন্ডার সংগ্রহের পর তা রিফিল করা হত। নজরদারি না থাকায় বাড়ছে অবৈধ কারবারি।
এ ঘটনার পর এ ধরনের গোডাউনে অভিযান এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর কথা জানিয়েছেন সাভারের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইসমাইল হোসেন।
এর আগে, ৪ মে (বৃহস্পতিবার) বিকেলে উপজেলার গাউছিয়া সাউঘাট এলাকার ‘আরআইসিএল স্টিল মিলে’ লোহা গলানোর ভাট্টিতে বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণে গলিত তরল লোহা শ্রমিকদের ওপর ছিটকে পড়লে গুরুতর দগ্ধ হন ৭ জন। হাসপাতালে নেয়ার পথেই মারা যান একজন। আর বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত এবং শুক্রবারে মারা যান আর তিনজন।
কারখানার সুপারভাইজার হারুন উর রশিদ জানান, তারা কারখানায় ভাট্টিতে লোহা গলানোর কাজ করছিলেন। ভাট্টির আশপাশে ১৫-১৬ জন শ্রমিক ছিলেন। হঠাৎ করেই ভাট্টিতে বিস্ফোরণ হয়ে গলিত লোহা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে তারা দগ্ধ হন। উদ্ধার করে সঙ্গে সঙ্গে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়।
সূত্র : বাংলাদেশ জার্নাল
Leave a Reply