cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
বলিউডের সাড়া জাগানো অভিনেত্রী ছিলেন জিয়া খান। হঠাৎ করেই ২০১৩ সালে আত্মহত্যা করেন তিনি। তার ৬ পৃষ্ঠার সুইসাইড নোটে তিনি দায়ী করে গিয়েছিলেন অভিনেতা আদিত্য পাঞ্চোলি ও অভিনেত্রী জারিনা ওয়াহাবের ছেলে সুরজ পাঞ্চোলিকে। শুক্রবার আদালত জিয়া আত্মহত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেছেন।
২০১৩-র ৩ জুন নিজের ফ্লাট থেকে উদ্ধার করা হয় জিয়ার মৃতদেহ। পুলিশ ৬ পাতার সুইসাইড নোট থেকে কোনো তথ্যই সংগ্রহ করতে পারেনি বরং তাতে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। এদিকে জিয়ার পরিবার দাবি করেছিল প্রেমিক সুরজ আত্মহত্যার প্ররোচনা দিয়েছে জিয়াকে। মানসিক ডিপ্রেশনের দিকে ঠেলে দিয়ে জিয়াকে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করেছে সূরজ।
ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৬ নম্বর ধারায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলা রুজু হয় সুরজের বিরুদ্ধে। এ অভিযোগে অভিযুক্ত সুরজকে তাই বারবার ডাকা হয় মামলার শুনানিতে।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম টিভি ৯ বাংলার বরাতে জানা যায়, জিয়া মামলার রায় দেয়ার আগে অভিযুক্ত সুরজকে মোট ৫৫৮টি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়েছে শুনানি-পর্বে।
এ মামলায় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই মোট ২২ জন সাক্ষীর জবানবন্দি নথিভুক্ত করে, যাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন জিয়ার মা রাবিয়া খান। দীর্ঘ ১০ বছরের মামলার পর সিবিআই-এর বিশেষ আদালত সাফ জানিয়ে দিল, ‘কোনও প্ররোচনা দেয়া হয়নি’।
সিবিআই ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমকে আরও জানায়, জিয়ার মৃত্যু যে খুন, এমন কোনও প্রমাণই মেলেনি। কারণ ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে কেউই একথা বলেননি যে, জিয়াকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেয়া হয়েছিল।