cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
শুক্র ও শনিবার ছাড়া স্কুলগুলোতে মোট ৭৬ দিন ছুটি থাকবে। এর মধ্যে ঈদুল ফিতরসহ অন্য ছুটি থাকবে ২৩ মার্চ থেকে ২৭ এপ্রিল টানা ২৬ দিন, ঈদুল আযাহার ছুটি ২৫ জুন থেকে ৫ জুলাই ৯ দিন, গ্রীষ্মকালীন অবকাশ ২০ জুলাই থেকে ২ আগষ্ট টানা ১০ দিন ও দুর্গাপূজার ছুটি ২০ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর টানা ৫ দিন।
সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে সাপ্তাহিক ছুটি ছাড়াও ৭৬ দিন ছুটি রেখে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সিনিয়র সহকারী সচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার সই করা প্রজ্ঞাপনে গত বৃহস্পতিবার এ ছুটিসহ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শুক্র ও শনিবার ছাড়া স্কুলগুলোতে মোট ৭৬ দিন ছুটি থাকবে। এর মধ্যে ঈদুল ফিতরসহ অন্য ছুটি থাকবে ২৩ মার্চ থেকে ২৭ এপ্রিল টানা ২৬ দিন, ঈদুল আযাহার ছুটি ২৫ জুন থেকে ৫ জুলাই ৯ দিন, গ্রীষ্মকালীন অবকাশ ২০ জুলাই থেকে ২ আগষ্ট টানা ১০ দিন ও দুর্গাপূজার ছুটি ২০ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর টানা ৫ দিন।
পরীক্ষার সময়সূচিতে বলা হয়েছে, অর্ধবার্ষিকী বা প্রাক নির্বাচনি পরীক্ষা হবে ১ জুন থেকে ১৮ জুন। বার্ষিক পরীক্ষা ২৩ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর। আর মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের নির্বাচনি পরীক্ষা হবে ১ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবর। শিক্ষাবর্ষ হবে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, উল্লেখ করা পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষা, প্রাক নির্বাচনি পরীক্ষা ও বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে এবং বার্ষিক পরীক্ষার উত্তরপত্র অন্তত ১ বছর সংরক্ষণ করতে হবে।
প্রতি পরীক্ষার সময় ১২ কর্মদিবসের বেশি হবে না। স্ব স্ব বিদ্যালয় পরীক্ষার প্রশ্নপত্র (পাবলিক পরীক্ষা ব্যতিত) নিজেরাই প্রণয়ন করবে। কোনো অবস্থাতেই অন্য কোনো উৎস থেকে সংগৃহীত প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা নেয়া যাবে না। পরীক্ষার নির্ধারিত তারিখ পরিবর্তন করা যাবে না। তবে কোনো বিশেষ কারণে পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করতে হলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পূর্বানুমতি গ্রহণ করতে হবে।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, সাপ্তাহিক ছুটি (শুক্রবার ও শনিবার) ছাড়া বছরে মোট ছুটি থাকবে ৭৬ দিন। কোনো সরকারি কর্মকর্তার পরিদর্শন উপলক্ষে বিদ্যালয় ছুটি দেয়া যাবে না এবং সংবর্ধনা বা পরিদর্শন উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বন্ধ করা যাবে না। সংবর্ধিত পরিদর্শনকারী ব্যক্তির প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্য শিক্ষার্থীদের রাস্তায় দাঁড় করানো যাবে না।
ছুটিকালীন অনুষ্ঠেয় ভর্তি কার্যক্রম সম্পাদন ও অন্যান্য পরীক্ষা অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনে বিদ্যালয় খোলা রাখতে হবে। এসএসসি পরীক্ষার সময় পরীক্ষা কেন্দ্র ছাড়া অন্য বিদ্যালয়ে যথারীতি শ্রেণি কার্যক্রম চালু থাকবে।
জাতীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ দিবস ২১ ফেব্রুয়ারি, ১৭ মার্চ, ২৬ মার্চ, ১৫ আগস্ট ও ১৬ ডিসেম্বর যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিদ্যালয়ে দিবস উদযাপন করতে হবে। ১৮ অক্টোবর শেখ রাসেল দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন করতে হবে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে সরকার ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা আয়োজন ও শিক্ষাসপ্তাহ পালন করতে হবে।