cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, এবারের বন্যায় না খেয়ে কিংবা বিনা চিকিৎসায় একজন মানুষও মারা যায়নি, এটাই বড় প্রাপ্তি।
সোমবার (২৭ জুন) দুপুরে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজের সম্মেলন কক্ষে সিলেট বিভাগের বন্যা পরিস্থিতি, ত্রাণ ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় এমন কথা বলেন তিনি।
এসময় তিনি আরও বলেন, বন্যা পরবর্তী অসুখ মোকাবেলায় স্বাস্থ্য বিভাগ প্রস্তুত আছে।
মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে সিলেটে ১৪০ টিরও বেশি মেডিকেল টিম কাজ করছে ; প্রস্তুত রয়েছে আরও দুহাজারের বেশি কর্মী।
বন্যা কবলিত এলাকায় কমিউনিটি ক্লিনিক, স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও হাসপাতালে সৃষ্ট সমস্যা নিরসনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
চলমান বন্যায় ১৮ জুন পানি ঢুকে পরে ওসমানী হাসপাতালে। এতে তলিয়ে যায় হাসপাতালের নিচতলা। পানি ঢুকে পড়া ও বিদ্যুতহীনতার কারণে ব্যাহত হয় চিকিৎসা সেবা। নতুন রোগী ভর্তিও বন্ধ হয়ে যায় সেদিন।
পানি ঢুকে নষ্ট হয়ে পরেছে হাসপাতালটির রেডিওথেরাপি, সিটিস্ক্যান ও এম আর আই যন্ত্র। ফলে ১৮ জুন থেকে বন্ধ রয়েছে এসব সেবা। নষ্ট হয়ে গেছে হাসপাতালের এম্বুলেন্সও।
ওসমানী হাসপাতালে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা না থাকা ও চিকিৎসা সেবা বিঘ্নিত হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যতে এমন জলাবদ্ধতা ঠেকাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
পরে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন তিনি।
এসময় সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) হিমাংশু লাল রায়, ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া, মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি মাসুক উদ্দিন আহমদসহ স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে মন্ত্রী ঢাকা থেকে এসে হেলিকাপ্টারে করে সিলেট ও সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতি দেখেন। সকাল ১১টার দিকে সেটি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।