cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দেশের উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের হাসপাতাল ছাড়াও দেশের ২২টি বিশেষায়িত হাসপাতালে মুক্তিযোদ্ধারা বিনা মূল্যে চিকিৎসা পাবেন বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে রোববার এ তথ্য জানান তিনি। মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল সার্টিফিকেট, আইডি কার্ড, চিকিৎসাসেবা দেয়াসহ সরকারের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়ে এই সম্মেলন আয়োজন করা হয়।
মন্ত্রী বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধাদের শতভাগ চিকিৎসা বিনা মূল্যে দেয়া হচ্ছে। দেশের উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় হাসপাতাল এবং দেশের ২২টি বিশেষায়িত হাসপাতালে মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা বিনা মূল্যে দেয়া হবে।’
সেই তালিকায় রয়েছে রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ, জাতীয় ক্যানসার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোল), জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট হাসপাতাল, জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট হাসপাতাল, জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় হৃদরোগ ফাউন্ডেশন হাসপাতাল মিরপুর ও বারডেম হাসপাতাল শাহবাগ।
এ ছাড়া রয়েছে খুলনার শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতাল, গোপালগঞ্জের শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিলেটের এম এ জি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বরিশালের শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল।
তিনি বলেন, ‘এসব হাসপাতালে ওষুধপত্র সবকিছু বিনা মূল্যে দেয়া হবে। বিদেশে চিকিৎসার জন্য গেলে মুক্তিযোদ্ধারা এক লাখ টাকা আর্থিক অনুদান পাবেন। এসব হাসপাতালে যে মুক্তিযোদ্ধারা সেবা পাচ্ছেন সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য আমাদের কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
‘এ ছাড়া সরকার থেকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়ে মন্ত্রণালয় একটি বুকলেট প্রকাশ করেছে। সেখানে সব বিষয় স্পষ্ট বলা আছে। সঠিক মুক্তিযোদ্ধাদের এমএ ডিজিটাল সার্টিফিকেট আইডি কার্ড দেয়া হবে, যা রোববার থেকে শুরু। সার্টিফিকেটে ১৪ ধরনের তথ্য দেওয়া থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জীবিত মুক্তিযোদ্ধারা আইডি কার্ড ও সনদপত্র পাবেন আর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের সনদপত্র দেয়া হবে।‘
মুক্তিযোদ্ধাদের দেয়া ওই আইডি কার্ড ও সার্টিফিকেটে কিউআর কোড স্ক্যান করলে মোবাইলে জাতীয় সংগীত ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ শোনা যাবে। গুগল প্লে স্টোর থেকে ফ্রিডম ফাইটার ভেরি ফায়ার এই মোবাইল অ্যাপসটি ডাউনলোডের পর কিউআর কোডে স্ক্যানের মাধ্যমে এটা শোনা যাবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।’