cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটে স্ম’রণকালের প্রাকৃতিক দু’র্যোগে সিলেট বিভাগে এ পর্যন্ত ১০ জনের মৃ’ত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই জন, ব’ন্যায় সিলেট সদরে তিন জন, সুনামগঞ্জের ছাতকে তিন জন, মৌলভীবাজারে দুই জন শি’শুসহ নয় জনের মৃ’ত্যুর খবর পাওয়া গেছে। আরেকজন মৃ’ত্যু হয়েছে টিলা ধসে। এছাড়া সাত জন ব’ন্যার পানিতে নি’খোঁজ ছিলেন।
স্ম’রণকালের ভ’য়াবহ ব’ন্যায় সিলেট বিভাগে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে বিপর্যয় ঘটে। এতে উপদ্রুত এলাকাগুলোতে মোবাইল নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন রয়েছে। ফলে দুর্গত মানুষের তথ্য দেওয়া-নেওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না।
ভা’রী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে ল’ড়াই করে কোনো মতে বেঁচে থাকা মানুষগুলোকে উপদ্রুত এলাকা থেকে উ’দ্ধারে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগ দেয় সে’না ও নৌবাহিনী।
সোমবার থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় কমছে ব’ন্যার পানি। আর উপদ্রুত এলাকাগুলোর সঙ্গে ক্রমশ যোগাযোগ বাড়তে থাকায় সিলেট বিভাগের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসছে মৃ’ত্যুর খবর।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সিলেট সদর উপজে’লায় পৃথক ঘটনায় দাদী-নাতিসহ তিনজনের মৃ’ত্যু হয়েছে। এরমধ্যে কান্দিগাঁও ইউনিয়নে নি’হতরা হলেন- সদর উপজে’লা ছাত্রলীগ নেতা এ কে আবুল কাশেম (২৪) ও তার দাদী ছুরেতুন নেছা (১০৫)।
তাদের বাড়ি সুজাতপুর গ্রামে। অ’পর ব্যক্তি হলেন আব্দুল হাদি (১৮)। তিনি নলকট গ্রামের বাসিন্দা। এছাড়া রোববার (১৯ জুন) ব’ন্যার পানিতে পড়ে থাকা বিদ্যুতের তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক কি’শোরের মৃ’ত্যুর খবরটিও নিশ্চিত করেছেন জালালাবাদ থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত কর্মক’র্তা (ওসি) নাজমুল হুদা।
তিনি বলেন, এ কয়দিনে বিদ্যুৎহীন থাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক ছিল না। যে কারণে অনেক খবর মিলেনি। এখন আস্তে আস্তে চারদিক থেকে প্রকৃত অবস্থার খবর আসবে। এছাড়া আবুল কাশেম নামে এক ব্যক্তি তার পরিবারের সঙ্গে ম’দীনা মা’র্কেট এলাকায় বসবাস করেন।
ব’ন্যার পানি বাড়ার খবর পেয়ে গ্রামের বাড়ি থেকে বৃদ্ধ দাদী ও চাচাতো বোনকে উ’দ্ধার করতে বৃহস্পতিবার সকালে একটি নৌকা নিয়ে যান। নৌকা নিয়ে দাদীকে নিয়ে শহরে ফেরার পথে সুজাতপুর আইডিয়াল স্কুল এলাকায় পানির স্রোতে নৌকাটি ডুবে যায়।
এ সময় তার ছোট চাচাতো দুই বোন উল্টে যাওয়া নৌকায় ধরে প্রা’ণে বাঁচলেও দাদী নাতীকে ধরে বাঁ’চার চেষ্টা করেন। এতে দু’জনই পানিতে তলিয়ে যান। শুক্রবার দাদী ছুরেতুন নেছার ম’রদেহ ভেসে উঠে। রোববার সকালে আবুল কাশেমের ম’রদেহ একই জায়গায় ভেসে উঠে। দু’জনের ম’রদেহ দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
সিলেট সদরের কান্দিগাঁও ইউনিয়নের নলকট গ্রামে বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ব’ন্যার পানির তীব্র স্রোতে আব্দুল হাদি (১৮) নামে এক তরুণ ভেসে যান। রোববার তার বাড়ির পাশে ম’রদেহ ভেসে উঠে। হাদি নলকট গ্রামের প্রবাসী কাছা মিয়ার ছে’লে। নলকট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালিক মামুন ম’রদেহ উ’দ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সুনামগঞ্জের ছাতক পৌরসভা’র কানাখালি রোডের আখড়া এলাকায় পিযুষ (৪০) ও ছৈলা-আফজালাবাদ ইউনিয়নের রাধানগর এলাকার জুনেদ (২৭) পানিতে ডুবে মা’রা গেছেন। জুনেদ শনিবার ছাতক থেকে বাড়িতে ফেরার পথে নি’খোঁজ হন। রোববার তার ম’রদেহ উ’দ্ধার করা হয়। ছাতক উপজে’লা নির্বাহী কর্মক’র্তা (ইউএনও) মামুনুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।