cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের এয়ারপোর্ট থানাধীন মালনিছড়া চা বাগানে ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলামকে (৪২) কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হলে একজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী প্রদান করেন।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- সিলেটের গোলাপগঞ্জ থানার গাগুয়া গ্রামের মৃত শফিক মিয়ার ছেলে সোহেল আহমদ উরফে বাটার সোহেল (৪৫), সিলেট এয়ারপোর্ট থানার সাহেবেরবাজার এলাকার বদনছড়া গ্রামের মো. রফিক মিয়ার ছেলে মো. লিমন মিয়া (২০), এয়ারপোর্ট থানার বন্ধন-এফ-১০ এর মৃত হেলাল আহমদের ছেলে সাহেল আহমদ নয়ন (৩৫) ও তার ভাই রিপন আহমদ সেলিম (৩৩)।
গত বৃহস্পতিবার (৯ জুন) তাদের গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়। এ চার আসামির মধ্যে মো. লিমন মিয়া হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন। পূর্ব বিরোধের জের ধরে ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলামকে খুন করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (এসএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) বিএম আশরাফ উল্যাহ তাহের।
উল্লেখ্য, গত ৪ জুন রাত সাড়ে ৯টার দিকে এয়ারপোর্ট থানাধীন মালনীছড়া চা বাগানের এমডির বাংলোর পার্শ্ববর্তী পাকা রাস্তার পাশে ড্রেইন সংলগ্ন চা বাগানের ভিতর থেকে মনিরুল ইসলাম নামের ওই ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এর আগে স্থানীয়দের দেওয়া খবরের ভিত্তিতে রক্তাক্ত দেহ পড়ে থাকার বিষয়টি জানতে পারে।
খুন হওয়া মনিরুল ইসলাম এয়ারপোর্ট থানার বড়শালা এলাকার আহমদ হাউজিংয়ের মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে। নগরীর খাসদবির এলাকায় তার একটি ওয়ার্কশপ রয়েছে।
এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পরদিন রাতে (৬ জুন) মনিরুল ইসলামের স্ত্রী হেনা বেগম বাদী হয়ে এয়ারপোর্ট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তবে মামলায় কারো নাম উল্লেখ করেননি। মামলা দায়েরের পর তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় খুনের রহস্য উদঘাটন ও খুনীদের খুঁজে বের করতে কাজ শুরু করে পুলিশ। পরবর্তীতে খুনের ৫ দিনের মাথায় এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৪ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এর মধ্যে একজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন আদালতে।
বিএম আশরাফ উল্যাহ তাহের জানান, ৪ জনের মধ্যে একজন স্বীকারোক্তি দেওয়ায় তাকে ছাড়া বাকি ৩ জনকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেছে পুলিশ।
তিনি বলেন, তদন্তের স্বার্থে অনেক কিছুই বলা যাচ্ছে না। শুধু বলতে পারি- পূর্ব বিরোধের জের ধরেই এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। পরবর্তীতে বিস্তারিত জানানো হবে।