cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
লাগাতার বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে বেড়েই চলেছে সিলেটের নদ-নদীর পানি। প্রায় সবকয়টি নদীর পানি বিপদসীমা’র কাছাকাছি অবস্থান করছে। সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) থেকে প্রাপ্ত তথ্য বলছে, গত তিনদিন ধরেই সুরমা, কুশিয়ারাসহ সিলেটের বিভিন্ন নদীর পানি বেড়ে চলেছে। এ ছাড়া বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় নিম্নাঞ্চলগুলোতে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
পাউবোর তথ্য বলছে, গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৬টায় সুরমা নদীর পানি সিলেট পয়েন্টে ছিল ৯.৮৮ মিটার। আজ সোমবার সকাল ৬টায় পানিসীমা দাঁড়ায় ১০.২০ মিটারে। পরে সকাল ৯টায় ১০.২৩ মিটার ও দুপুর ১২টায় ১০.৩৯ মিটারে পানিসীমা দাঁড়ায়। অর্থাৎ ১৮ ঘণ্টায় পানি বেড়েছে ০.৫১ সেন্টিমিটার। এ নদীর পানি গতকাল রোববার সন্ধ্যায় কানাইঘাট পয়েন্টে ছিল ১২.৪৬ মিটার; যা আজ সোমবার দুপুরে হয় ১৯.৪৮ মিটার।
কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশিদ পয়েন্টে গতকাল রোববার দুপুরে ছিল ১৪.৪২ মিটার। সোমবার দুপুরে হয়েছে ১৪.৬৫ মিটার। এ নদীর পানি শেওলা পয়েন্টে গত রোববার সন্ধ্যা ৬টায় ছিল ১১.১৪ মিটার; সোমবার দুপুর ১২টায় দাঁড়ায় ১২.২৮ মিটারে। শেরপুর পয়েন্টে কুশিয়ারার পানি বেড়েছে। এখানে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় পানিসীমা ছিল ৭.৬৮ মিটার; সোমবার দুপুরে হয়েছে ৭.৭০ মিটার। কুশিয়ারার পানি বাড়ছে ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টেও। রোববার এখানে পানিসীমা ৯.৪৯ মিটার ছিল; রোববার বিকেলে পানি বেড়ে হয়েছে ৯.৭৮ মিটার।
কানাইঘাটের লো’ভা নদীর পানিও বাড়ছে। গতকাল রোববার এ নদীর পানিসীমা ছিল ১২.৬৩ মিটার; সোমবার দুপুরে হয়েছে ১৪.১৫ মিটার।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসিফ আহম’দ। তিনি জানান, লাগাতার বৃষ্টিপাতের কারণে নদনদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। যদি বৃষ্টি অব্যাহত থাকে আবারও ব’ন্যা হবে। ফলে দুর্ভোগ বাড়বে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি মাসেই সিলেট অঞ্চল ব’ন্যার কবলে পড়তে পারে। তবে এ ব’ন্যার দীর্ঘায়িত হবে না বলে আভাস দিয়েছে তারা।
গেল মাসে দ্বিতীয় সপ্তাহে ভ’য়াবহ ব’ন্যায় আ’ক্রান্ত হয়েছিল সিলেট ও সুনামগঞ্জ। প্রায় এক সপ্তাহ স্থায়ী সে ব’ন্যায় শত শত কোটি টাকার ক্ষতি হয় এ দুই জে’লায়। সে ব’ন্যার ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার আগেই এবার আরেক ধাক্কা যেন আসছে।