cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ঢাকায় ভারতের হাই কমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী মঙ্গলবার আখাউড়া স্থলবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান।
মহামারী শুরুর পর গত বছর বিদেশিদের সব ধরনে ভিসা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল ভারত। সংক্রমণ কমে আসার পর ব্যবসা, চিকিৎসাসহ অন্যান্য প্রয়োজনে ভারতে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হলেও পর্যটকদের জন্য সীমান্ত বন্ধই রেখেছিল দেশটির সরকার।
অবশেষে গত অক্টোবরে পর্যটকদের জন্যও দুয়ার খোরার ঘোষণা দেয় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
শুরুতে ১৫ অক্টোবর থেকে কেবল চার্টার্ড ফ্লাইটের যাত্রীদের পর্যটন ভিসায় ভারতে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হলেও সবার জন্য সে সুযোগ উন্মুক্ত হচ্ছে ১৫ নভেম্বর থেকে।
মহামারী পরিস্থিতির কারণে পর্যটক ভিসায় কেবল নির্ধারিত এয়ার বাবল ফ্লাইটেই পর্যটকরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে যেতে পারবেন।
ভবিষ্যতে সড়ক ও রেলপথে ভারত ভ্রমণের জন্যও ট্যুরিস্ট ভিসা চালুর আশার কথা শুনিয়ে দোরাইস্বামী বলেন, “এখন ১২০ দিন মেয়াদের সিঙ্গেল এন্ট্রি ভিসা দেওয়া হবে। এ ভিসায় সর্বোচ্চ ৩০ দিন ভারতে অবস্থান করা যাবে।”
ঢাকা থেকে সড়ক পথে আখাউড়া হয়ে ভারতে যাওয়ার পথে আখাউড়ার আন্তর্জাতিক চেকপোস্টে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন হাই কমিশনার।
আখাউড়ার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোমানা আক্তার এবং আখাউড়া থানার ওসি মিজানুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ভারতের কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, ২০১৯ সালে এক কোটি ৯ লাখ ৩০ হাজার ৩৫৫ বিদেশি ভারতে ভ্রমণ করেছেন। তার মধ্যে শীর্ষে থাকা বাংলাদেশির সংখ্যা ছিল ২৫ লাখ ৭৭ হাজার ৭২৭ জন।
তাদের মধ্যে ৭৭ শতাংশ গেছেন বেড়াতে এবং ১৫ দশমিক ৪০ ভাগ গেছেন চিকিৎসার উদ্দেশ্যে। ওই বছর বাংলাদেশিদের জন্য মোট ১৫ লাখ ভিসা দিয়েছিল প্রতিবেশী দেশটি।
গত বছর চিকিৎসার জন্য ভারতে যাওয়া বিদেশিদের ৫৪ শতাংশই ছিল বাংলাদেশ থেকে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ইরাক থেকে এই সংখ্যা ছিল ৯ শতাংশ এবং তৃতীয় অবস্থানের আফগানিস্তান থেকে ৮ শতাংশ।
করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণের লকডাউনের মধ্যে দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর বাংলাদেশে ভারতের ভিসা আবেদন কেন্দ্রগুলো ১১ অগাস্ট থেকে খুলে দেওয়া হয়। এসব কেন্দ্রে ভিসার আবেদন জমা দিতে কোনো ধরনের অ্যাপয়েন্টমেন্টের প্রয়োজন হচ্ছে না।