cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সম্পত্তি হাতিয়ে নিতে বাবাকে অ’পহ’রণ চেষ্টার অ’ভিযোগে ছে’লেসহ সাতজনকে গ্রে’প্তার করেছে পু’লিশ। এমনকি বাবাকে হ’ত্যা ও গু’মের পরিকল্পনাও ছিল ছে’লের। ছে’লের বি’রুদ্ধে এমন অ’ভিযোগ তুলেছেন বাবা নিজেই।
মঙ্গলবার বিকেলে গ্রে’প্তার সাতজনকে আ’দালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে সোমবার মধ্যরাতে শাজাহানপুর উপজে’লার মাঝিড়া এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রে’প্তার করা হয়।
ভুক্তভোগী বাবার নাম মোস্তফা রাশেদ। গ্রে’প্তার হওয়া ছে’লে ২৫ বছর বয়সী খালেদ মাহমুদ।
অ’পহ’রণ চেষ্টার সময় রাশেদকে উ’দ্ধার ও তার ছে’লেসহ অন্যদের আ’ট’ক করা হয়। পরে এ ঘটনায় মঙ্গলবার সকালে শাজাহানপুর থা’নায় মা’মলা করা হয়। রাশেদ নিজেই বাদী হয়ে মা’মলা’টি করেন। এতে তার ছে’লে খালেদসহ সাতজনকে অ’ভিযু’ক্ত করা হয়েছে। পরে আ’ট’কদের গ্রে’প্তার দেখানো হয়।
গ্রে’প্তার অন্য ছয়জন হলেন, রাজশাহীর বোয়ালিয়া থা’নার বালিয়াপুকুর গ্রামের মৃ’ত আব্দুল মাজিদের ছে’লে মোসাদ্দেকুর রহমান, কয়েরদারা বিলপাড়া গ্রামের মৃ’ত আবুল কাশেমের ছে’লে আব্দুস সাত্তার একই জে’লার কাশিয়াডাঙ্গা উপজে’লার মুন্সিপাড়া গ্রামের মৃ’ত আব্দুর রহিমের ছে’লে অলি, পাবনা সদর উপজে’লার পৈলানপুর গ্রামের আরিফুল ইস’লামের ছে’লে নোমান আরাফাত, ছাতিয়ানী গ্রামের শহিদ আলীর ছে’লে আজিজুর রহমান সুমন, এবং লস্করপুর গ্রামের রেহেজ শেখের ছে’লে মানিক শেখ।
জানা গেছে, মোস্তফা রাশেদ বগুড়ার সোনাতলা উপজে’লার পোড়াপাইকর গ্রামের বাসিন্দা। তার বাবার নাম মৃ’ত আবেদ আলী। তিনি চাকরির সুবাদে শাজাহানপুর উপজে’লার মাঝিড়াপাড়া গ্রামে একটি বাড়ি নির্মাণ করেন। সেই বাড়িতেই তিনি বসবাস করতেন। তবে ২০১৫ সালে চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করার পর মাঝিড়াপাড়ার বাড়িটি ভাড়া দিয়ে পরিবারসহ সোনাতলায় নিজ গ্রামে গিয়ে বসবাস করতেন। কিন্তু দুই মাস ধরে তিনি মাঝিড়াপাড়া বাড়িতে একটি ঘরে একাই বসবাস করে আসছেন। অন্য ঘরগুলো ভাড়া দেয়া রয়েছে। মাঝিড়াতে থেকে তিনি সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালাতেন। এছাড়াও বাড়িভাড়া ও পেনশনের টাকা থেকে প্রতিমাসে স্ত্রী’-সন্তানদের টাকা পাঠাতেন রাশেদ। তার তিন ছে’লে সন্তান রয়েছে।
বাবার সম্পত্তি হাতিয়ে নিতে বড় ছে’লে খালেদ মাহমুদ বাবাকে অ’পহ’রণ করে হ’ত্যা ও গু’ম করার পরিকল্পনা করেন। সেই পরিকল্পনা মোতাবেক সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে একটি মোবাইল ফোন থেকে মোস্তফা রাশেদকে জানানো হয় যে, বাংলা লিংক কোম্পানি থেকে গিফ্ট এসেছে, সেটি শাজাহানপুর উপজে’লার সি-ব্লক এলাকা থেকে নিতে হবে। রাত সাড়ে ১০টার দিকে একই নম্বর থেকে আবারো ফোন আসে গিফট মাঝিড়া স্ট্যান্ড থেকে নিতে হবে।
সবশেষে রাত ১২টার দিকে ফোন করে জানানো হয় গিফ্ট দেওয়ার জন্য মোস্তফা রাশেদের বাড়িতেই তারা আসছেন। রাত সাড়ে ১২টার দিকে মোস্তফা রাশেদ দেখতে পান তার ছে’লে খালেদ মাহমুদ ৬ সহযোগিকে নিয়ে ঘরে প্রবেশ করে। এ সময় ছে’লের সহযোগিরা নিজেদের পু’লিশ বলে পরিচয় দেন। এবং তাদের সঙ্গে মোস্তফা রাশেদকে থা’নায় যেতে বলেন।
মা’মলায় উল্লেখ করা হয়েছে, ছে’লেসহ অন্যদের কথায় রাজি হচ্ছিলেন না রাশেদ। একপর্যায়ে তার দুই হাত রশি দিয়ে বেঁধে ফেলা হয়। পরে খালেকসহ তার সহযোগিরা রাশেদকে কোলে তুলে মাঝিড়া বন্দরে নিয়ে এসে মাইক্রোবাসে উঠানো হয়। মাইক্রোবাস চালু করার মুহুর্তে মোস্তফা রাশেদের বাড়ির ভাড়াটিয়া নাজমুল, ওম’র ফারুক, হেলাল উদ্দিন অ’পহ’রণের বিষয়টি বুঝতে পেরে দৌঁড়ে মাইক্রোবাসের সামনে গিয়ে হাজির হন। এবং থা’না পু’লিশকে খবর দেন তারা। সংবাদ পেয়ে পু’লিশের একটি টহল দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে মোস্তফা রাশেদকে উ’দ্ধার করে। একই সঙ্গে মাইক্রোবাসসহ অ’পহ’রণের সঙ্গে জ’ড়িত সাতজনকে গ্রে’প্তার করে।
শাজাহানপুর থা’নার ওসি মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, গ্রে’প্তার সাতজনকে আ’দালতের মাধ্যমে জে’ল হাজতে পাঠানো হয়েছে। সম্পত্তি হাতিয়ে নিতে খালিদ মাহমুদ তার বাবা মোস্তফা রাশেদকে অ’পহ’রণের পর হ’ত্যা ও গু’ম করার পরিকল্পনা করে বলে অ’ভিযোগ পাওয়া গেছে।