cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ভা’রতের মেগাসিরিয়াল ‘সিআইডি’ দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে সিলেটের ওসমানী নগরে ইউসিবি ব্যাংকের এটিএম বুথ ভেঙ্গে টাকা লুট করেন ডা’কাত দলের সদস্যরা। সিআইডি দেখে ব্যাংকের বুথের সিসি ক্যামেরায় কালো স্প্রে মে’রে ক্যামেরা ঝাপসা করে বুথের লক ভেঙে ডা’কাতি করা সেই টাকা জুয়া খেলে উড়িয়ে দেন তারা।
এ ঘটনায় ৩ জনকে গ্রে’প্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পু’লিশের সাইবার ইউনিট। বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিবি যুগ্ম কমিশনার (উত্তর) হারুন অর রশীদ এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গত ১২ সেপ্টেম্বর ওসমানী নগর থা’নার শেরপুর নতুন বাজারে হাজী ইউনুস উল্লাহ মা’র্কে’টের ইউনাইটেড কমা’র্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি) লিমিটেডের এটিএম বুথ থেকে টাকা লুট করে ডা’কাত দলের সদস্যরা।
বুথের পাহারাদারদের হাত-পা বেধে ও মুখ স্কচটেপ দিয়ে আ’ট’কে তারা ভেতরে প্রবেশ করে। শাবল দিয়ে বুথ ভেঙ্গে ২৪ লাখ ২৫ হাজার ৫০০ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়।
হারুন অর রশীদ বলেন, এ ঘটনায় ওসমানী নগর থা’নায় মা’মলা করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। ওসমানী থা’না মা’মলার ত’দন্ত শুরু করে ও ডিএমপির সাইবার ইউনিটের কাছে সহযোগিতা চায়। এরপর কাজ শুরু করে ডিএমপির সাইবার ইউনিট।
প্রথমে ঢাকা থেকে নূর মোহাম্ম’দ নামে এক দর্জিকে গ্রে’প্তার করে ডিবি। তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে হবিগঞ্জের হাওর এলাকা থেকে শামীম আহম্মেদ ও আব্দুল হালিমকে গ্রে’প্তার করা হয়।
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, সিরিয়াল দেখে টাকা লুটের এ পরিকল্পনা করা হয়। দলের প্রধান শামীম আহম্মেদ। একসময় ওমান প্রবাসী শামীম কয়েক বছর আগে দেশে ফেরেন। দেশে এসে তেমন কোনো কাজ-কর্ম করতেন না।
প্রযু’ক্তি জ্ঞান সম্পন্ন শামীম নিয়মিত ভা’রতের মেগা সিরিয়াল সিআইডি দেখতেন। সিআইডি দেখেই পরিকল্পনা করে এটিএম বুথে লুট করেন তারা।
হারুন অর রশীদ বলেন, ‘সিসি ক্যামেরায় কালো রং এর স্প্রে করা, মুখমন্ডলে কাপড় পেচিয়ে শাবল দিয়ে বুথ ভাঙ্গা সবই ভা’রতের সিরিয়াল দেখে উদ্বুদ্ধ হয়েছেন তারা।’
লুটের দশ লাখ টাকা উ’দ্ধার করেছে পু’লিশ। টাকার একটি অংশ দিয়ে তারা জুয়া খেলেছে। এছাড়া লুট করার কাজে ব্যবহৃত মোবাইল, ছু’রি, প্লাস ও মা’থায় ব্যবহার করা তিনটি কাপড় উ’দ্ধার করা হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে জহির নামে একজন এখনো পলাতক।
হারুন অর রশীদ বলেন, ‘ঘটনাটি ডিএমপির মধ্যে সংঘটিত না হলেও আম’রা কাজ করেছি। অ’প’রাধীদের জানাতে চাই, দেশের যেখানেই এধরনের অ’প’রাধ করা হোক না কেন, কেউ পার পাবে না।’
সাইবার ইউনিটের উপ পু’লিশ কমিশনার শরীফুল ইস’লাম বলেন, ‘লুট করা টাকা দিয়ে তারা জুয়া খেলেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে। ত’দন্ত চলছে, সিলেট পু’লিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করবে। তখন আরও বিস্তারিত জানা যাবে।
ইউনাইটেড কমা’র্শিয়াল ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোস্তফা তারেক জানান, এ ঘটনার সঙ্গে ব্যাংকের কারও সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। অ’প’রাধীদের গ্রে’প্তার করায় পু’লিশকে ধন্যবাদ জানান তিনি।