cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ব্রিটিশ পার্লামেন্টে এক আবেগময়ী বক্তৃতায় মহানবী (সা.)-এর ম’র্যাদার কথা তুলে ধরেছেন দেশটির এমপি নাজ শাহ। নবীজিকে কটূক্তি করে কার্টুন আঁকলে বিশ্বজুড়ে মু’সলমানরা কতটা ক’ষ্ট পান, নিজের বক্তৃতায় সেই কথা বলেছেন এই আইনপ্রণেতা। বলেছেন নবীজিকে মু’সলমানেরা কতটা ভালোবাসেন।
মহানবী (সা.) এর সম্মানে আইন করার দাবি ব্রিটিশ সংসদে
গত সোমবার (৫ জুলাই) হাউস অব কমনসে বক্তৃতা রাখেন বিরোধী দল লেবার পার্টির এমপি নাজ শাহ। তখন ভাস্কর্য ভাংচুরকারীদের অ’প’রাধী সাব্যস্ত করতে একটি আইন পাস নিয়ে পার্লামেন্টে বিতর্ক চলছিল। বিখ্যাত আইকনদের ভাস্কর্য ভাংচুরে মানুষ মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন বিবেচনা করে আইনটি প্রস্তাব করা হয়েছে।-খবর আনাদুলুর
যদি আইনটি পাস হয়, তবে ভাস্কর্য ভাংচুর ও হা’মলাকারীদের ১০ বছর পর্যন্ত কারাদ’ণ্ড হতে পারে। নাজ শাহ বলেন, কেউ ভাস্কর্য ভাংচুর কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত করলে তার ১০ বছরের সাজার বিধান রাখা হচ্ছে প্রস্তাবিত আইনে। এটি উল্লেখ করার মতোই বড় শা’স্তি।
এ সময় বিশ্বজুড়ে ও ব্রিটেনে মু’সলমানদের মুখোমুখি হওয়া সবচেয়ে ভ’য়াবহ ইস্যুটি সামনে নিয়ে এসে তিনি বলেন, একজন মু’সলমান হিসেবে আমি কিংবা বিশ্বজুড়ে প্রতিটি মু’সলমান প্রতিটি দিন প্রতি নিঃশ্বা’সে নবী মুহাম্ম’দ (সা.)-কে সম্মান ও শ্রদ্ধা করি।
তিনি জানান, ব্রিটিশরা উইনস্টন চার্চিল কিংবা অলিভা’র ক্রোমওয়েলের মতো ব্যক্তিত্বদের ভক্তি করেন, মু’সলমানেরাও তাদের নবীকে প্রা’ণের চেয়ে বেশি ভালোবাসেন। ব্রিটেনের ঐতিহাসিক ব্যক্তিদের ম’র্যাদা রক্ষায় নতুন আইনটি পাস হতে যাচ্ছে। কাজেই অন্যান্য সম্প্রদায়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের প্রতিও গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
নাজ শাহ বলেন, যখন সংকী’র্ণবাদী গোঁড়া উগ্রপন্থীরা মহানবী (সা.)-কে অসম্মান করে, ঠিক যেমনটি চার্চিলের ক্ষেত্রে কিছু লোক বাজে আচরণ করেন, তখন মু’সলমানদের হৃদয়ে যে আ’ঘাত লাগে, তা অসহনীয়। কারণ বিশ্বের ২০০ কোটি মু’সলমানের তিনি নেতা। তাকে ঘিরেই আমাদের পরিচয় ও অস্তিত্ব। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তাকে সম্মান করি ও ভালোবাসি।
ব্রিটেনের ঐতিহ্যবাহী ব্যক্তিদের ভাস্কর্যের গুরুত্বের প্রতিও জো’র দেন নাজ শাহ। কিন্তু ঐতিহাসিক ব্যক্তিদের নিয়ে বিতর্ক ও ভিন্নমত পোষণের অধিকারের পক্ষেও সাফাই গান তিনি।
তবে এই আইনপ্রণেতা বলেন, ঐতিহাসিক ভাস্কর্যের অবমাননা কখনোয়ই ভালো না, বরং এতে বিভক্তি বাড়ে।
এই মু’সলিম এমপি বলেন, যারা বলেন—এটি কেবল কার্টুন, তখন আমি তো বলতে পারি না—এটি কেবল ভাস্কর্য। কারণ ব্রিটিশদের হৃদয়ের অনুভূতি আমি বুঝতে পারি। যখন আমাদের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও পরিচয়ের প্রশ্ন আছে, তখন এই অনুভূতির শক্তি বোঝার ক্ষমতা আমা’র আছে। কাজেই এটি কেবল কার্টুন না কিংবা এটি কেবল ভাস্কর্য না। তা মানুষ হিসেবে আমাদের কাছে অনেক বেশি প্রতিনিধিত্ব করে, প্রতীক হিসেবে হাজির হয় এবং অনেক বেশি গুরুত্ব বহন করে।