cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
শ্রমিকদের ঘামে গড়ে ওঠে একটি দেশ, একটি সভ্যতা। উন্নয়নের মহাসড়কের মহান কারিগর— এসব খেটে খাওয়া শ্রমিক ও মেহনতি মানুষেরাই। তাই তারা ভালো থাকলে, ভালো থাকতে পারবো আমরা। ভালো থাকবে বাংলাদেশ।
মৌলিক তিনটি সেক্টরের টাকায় সচল থাকে বাংলাদেশের অর্থনীতির চাকা: কৃষক, ফ্যাক্টরি শ্রমিক, প্রবাসী শ্রমজীবি। আর এরা প্রত্যেকেই এদেশের মাটিতে অবহেলিত এবং অধিকার বঞ্চিত। অসহায় কৃষকেরা সিন্ডিকেট ব্যবসায়িদের কারণে পায়না ফসলের ন্যায্যমূল্য। ফ্যাক্টরি শ্রমিকদের নেই পর্যাপ্ত সেফটি মেজারমেন্ট। প্রবাসে আসা যাওয়ার পথে প্রবাসী শ্রমজীবিরা বিমান বন্দরে অবহেলা ও বৈষম্যের শিকার হয় প্রতিনিয়ত। দিনরাত এক করে দেশের জন্য যারা খেটে যাচ্ছে, তাদের প্রতিদান দিচ্ছি আমরা এভাবেই।
কিছুদিন পরপর ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের এরকম একেকটা দুর্ঘটনা ঘটে আর তারপর তদন্ত কমিটি গঠন, গভীর শোক প্রকাশ, নামমাত্র ক্ষতিপূরণ, কিছু টেলিভিশন টকশোতে গরম গরম আলোচনা। ব্যস হয়ে গেলো। এর কোন সুরাহা নেই। সব দায় দায়িত্ব যেন এতটুকুতেই শেষ। আবারো নতুন করে কোন অগ্নিকাণ্ড বা লঞ্চডুবির ঘটনার অপেক্ষা। এমনই তো দেখে আসছি এতকাল ধরে।
তদন্ত শেষে হয়তো শুনতে পাবেন— ফায়ার সেফটি সামগ্রীর অভাব, জরুরী বহির্গমন পথ ছিলনা, ত্রুটিপূর্ণ অনুমোদনহীন ভবন নির্মান সহ আরো নানা অনিয়মের কথা। কিন্তু এগুলো সবই ওপেন সিক্রেট নিয়মে পরিণত হয়ে আছে। এগুলোর তদারকি করার কেউ নেই।
এই দেশে চাল ডালের দাম থাকলেও মানুষের জীবনের কোন দাম নেই। আর তা যদি হয় খেটে খাওয়া মানুষের জীবন তাহলো কোন কথাই নেই। ৫৩ টা তাজা লাশ যাদের কাছে কেবলই একটা সংখ্যা, তাদের কাছে সুষ্ঠু তদন্ত, সঠিক বিচার এসব বলে খুব একটা লাভ আছে বলে মনে হয়না। আসলে, অভিশাপ মুখ খুলে দিতে হয় না, দীর্ঘশ্বাস বলেও একটা কথা আছে।
আমরা আর কোন অগ্নিকাণ্ড দেখতে চাইনা। চাইনা শুনতে স্বজনহারাদের করুণ আর্তনাদ। হে আরশের মালিক! তুমি অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের উপর রহম করো। তাদের সবাইকে শহীদদের কাতারে শামিল করো। তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য তুমি সাহায্যকারী হয়ে যাও। (মিজানুর রহমান আজহারীর ফেসবুক থেকে)