cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নাটোরে এক দিনে তিন ভাইয়ের মৃ’ত্যু হয়েছে। করো’নায় আ’ক্রান্ত হয়ে দুই ভাই এবং মৃ’ত্যুর খবর পেয়ে হার্ট অ্যাটাকে আরও এক ভাই মা’রা গেছেন। শুক্রবার (৯ জুলাই) ভোরে করো’নায় আ’ক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শরিফুল ইস’লাম ওরফে পচুর মৃ’ত্যু হয়।
ভাইয়ের মৃ’ত্যুর খবর শুনে সকালে হার্ট অ্যাটাকে মা’রা যান বড় ভাই বাবলু ইস’লাম। এছাড়া সন্ধ্যায় রামেক হাসপাতা’লের আইসিইউতে থাকা ছোট ভাই জাহাঙ্গীর আলমেরও মৃ’ত্যু হয়।
মৃ’ত ব্যক্তিরা হলেন নাটোর শহরের ইস’লামিয়া হোটেলের (পচুর হোটেল) স্বত্বাধিকারী শরিফুল ইস’লাম ওরফে পচু (৬৫), তার বড় ভাই বাবলু ইস’লাম (৭০) ও ছোট ভাই জাহাঙ্গীর আলম (৪৬)। তিন ভাই নাটোর শহরের ভবানীগঞ্জ মহল্লার মৃ’ত আবদুর রশিদের ছে’লে।
স্থানীয়রা জানান, শরিফুল ইস’লাম ওরফে পচু গত রোববার (৪ জুলাই) করো’নায় আ’ক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে ভর্তি হন। তাকে সেবা করার জন্য হাসপাতা’লে থাকা ছোট ভাই জাহাঙ্গীর আলমও করো’নায় সংক্রমিত হয়ে বুধবার (৭ জুলাই) একই হাসপাতা’লে ভর্তি হন।
পরে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে শরিফুল ইস’লামকেও আইসিইউতে নেওয়া হয়। শুক্রবার ভোরে মেজো ভাই শরিফুল ইস’লাম মা’রা যান। অ’পরদিকে ভাইয়ের মৃ’ত্যুর খবর শোনার পর সকালে বড় ভাই বাবলু হার্ট অ্যাটাকে মা’রা যান।
জুমা’র নামাজের পর শহরের ভবানীগঞ্জের কবরস্থানে দুই ভাইয়ের দাফন অনুষ্ঠিত হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রামেক হাসপাতা’লের আইসিইউতে থাকা ছোট ভাই জাহাঙ্গীর আলমেরও মৃ’ত্যু হয়।
ব্যবসায়ী আব্দুস সালাম জানান, শহরের চকরামপুর এলাকায় গীতি সিনেমা হলের পাশে প্রায় ৪ দশক আগে পচুর হোটেল নামে ক্ষুদ্র পরিসরে খাবার হোটেল চালু করেন শরিফুল ইস’লাম। তার সততা, দক্ষতা ও ভালো রান্নার গুণে পচুর হোটেলের সুনাম দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। নাটোরে এসে দেশীয় খাবার খাওয়ার প্রয়োজন পড়লে অধিকাংশ মানুষ তার হোটেলে খাবার খান।
শরিফুল ইস’লামের ছে’লে ও পচুর হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লিটন বলেন, তার বাবা পরিবারের অন্য সদস্যদের নিয়মিত খোঁজখবর নিতেন। যেকোনো প্রয়োজনে সহযোগিতার হাত বাড়াতেন। এ কারণে তার মৃ’ত্যুর খবর শুনে মেজো ভাই সহ্য করতে পারেননি।
তিনি আরও বলেন, হার্ট অ্যাটাকে তিনি তাৎক্ষণিক মা’রা যান। এক এক করে এক দিনে আম’রা তিন আপনজন হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছি। তবে আমি বাবার নিজ হাতে গড়ে তোলা স্বনামধন্য পচুর হোটেলটি চালু রাখব।