cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
২৫ বছর বয়সী ব্রিটিশ-বাংলাদেশী তরুণীর উদ্ভাবন, বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। সাদিয়া খানম নামের ওই বিজ্ঞানী মহামা’রি করো’না ভাই’রাস প্রতিরোধে একটি অ্যান্টিসেপটিক স্প্রে – ‘ভল্টিক’ তৈরি করেছেন।
যু’ক্তরাজ্যের স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম ম্যানচেস্টার ইভিনিং নিউজ ইউকে জানায়, ‘ভল্টিক’ যে কোনও ধরণের রোগজীবাণু (ভাই’রাস, ব্যাকটিরিয়া, ছত্রাক ইত্যাদি)ধ্বং,স করতে পারে। মাত্র একবার এই স্প্রে করলে অন্তত পনেরো দিনের জন্য করো’নাভাই’রাস মুক্ত যায়। সাদিয়ার পরিবার ১৯৬০ সালে সিলেট থেকে যু’ক্তরাজ্যে পাড়ি জমান। এদিকে যু’ক্তরাজ্যের হাসপাতালগু’লি বলছে যে এই স্প্রে করোনভাই’রাসকেধ্বং,স করতে 100% কার্যকর।
এই স্প্রে ব্যবহার করে হাসপাতাল পরিষ্কারের ব্যয় প্রায় ৭০ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে। একটি রেস্তোরায় কাজ করার সময় সাদিয়া এই স্প্রে আবিষ্কার করেন। এই স্প্রের সঠিক ভাবে তৈরি করতে প্রায় ১৪ মাস সময় লেগেছে সাদিয়ার। এই কাজে তাকে সহায়তা করেছেন যু’ক্তরাজ্যের প্রবীণ বিজ্ঞানী ড কলিন হেইগান। সাদিয়া ইতোমধ্যে ১০ মিলিয়ন ডলারের অর্ডার পেয়েছেন।
যু’ক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস সারা দেশে বিভিন্ন হাসপাতাল এবং কেয়ার হোমে পরীক্ষামূলকভাবে এই স্প্রেটি ব্যবহার করে সফল হয়েছে। এই স্প্রেটি নাসার ল্যাবগু’লিতেও ব্যবহৃত হচ্ছে। সাদিয়া ইতোমধ্যে বিশ্বের ১৩ টি দেশ থেকে তার ‘ভোল্টিক’ স্প্রে অর্ডার পেয়েছেন।
সাদিয়ার বাবা কবির আহমেদ এখন একজন গর্বিত মানুষ। তিনি বলেন, “আমা’র মেয়ের এই আবিষ্কারে যদি বিশ্বজুড়ে মানুষ উপকৃত হয় তবে তার চেয়ে আনন্দজনক আর কিছু নেই।”
সাদিয়ার পরিবার যু’ক্তরাজ্যের চেস্টার শহরে থাকেন। তার বাবা কবির আহমেদ রেস্তোরার মালিক। তার দাদা আজমত আলী ১৯৬৪ সালে যু’ক্তরাজ্যে পাড়ি জমান।
সাদিয়া খানম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই বিজ্ঞানের প্রতি তার প্রচণ্ড ঝোঁক ছিল। ১৪ বছর বয়সে আমা’র দাদা আলঝেই’মা’রে মা’রা গেলে রোগ প্রতিরোধ করার ব্যাপারে আমা’র আগ্রহ চরমে পৌঁছায়।’
সাদিয়া যু’ক্তরাজ্যে মাদ্রাসায় পড়াশোনা শুরু করেন। সাদিয়া চেস্টার ইউনিভা’র্সিটি থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে আলঝেই’মা’র বিষয়ে তিনি পিএইচডি করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।