cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেতে হলে এখন যাত্রীদের করোনা পরীক্ষা করাতে হয়। এ সুযোগে প্রতারণার ফাঁদ পেতে বসেছিল একটি চক্র। তারা চিকিৎসক পরিচয়ে করোনা পরীক্ষার জন্য নমুনা দেওয়া ব্যক্তিদের ফোন করে বলত- ‘আপনার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।’
করোনা শনাক্ত হলে তার বিদেশ যাওয়া বাতিল হয়ে যাবে। এই দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে অর্থের বিনিময়ে রিপোর্ট বদলে দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হতো। আর তাতে অনেকেই রাজি হয়ে যেতেন। এ ক্ষেত্রে প্রত্যেকের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া হয় ১০ হাজার থেকে শুরু করে বিভিন্ন অঙ্কের টাকা। অবশেষে এই চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
অভিযুক্ত মোহাম্মদ জসীমউদ্দীন ও মোহাম্মদ তারেককে ধরতে মঙ্গলবার গভীর রাতে রাজধানীর সায়েদাবাদ ও দক্ষিণখানে অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নেওয়া ২৪ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-১-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আব্দুল মোত্তাকিম জানান, দেশের বিভিন্ন জেলায় বিদেশগামীদের জন্য করোনা পরীক্ষার কেন্দ্র রয়েছে। প্রতারক চক্রের সদস্যরা সেসব হাসপাতাল ঘুরে অথবা লাইনের পাশে দাঁড়িয়ে কৌশলে বিদেশগামীদের নাম ও মোবাইল ফোন নম্বর সংগ্রহ করত। পরে ওইসব কেন্দ্রের চিকিৎসক পরিচয়ে বিদেশগামীদের সঙ্গে ফোনে কথা বলত তারা।
তখন করোনা পরীক্ষার ভুয়া ফল জানিয়ে ভয় দেখাত যে, ওই ব্যক্তির আর বিদেশে যাওয়া হবে না। এতে বিদেশে গমনেচ্ছুরা হতাশ হয়ে পড়তেন। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে রিপোর্ট বদলে ‘নেগেটিভ’ করার নামে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে টাকা আদায় করা হতো। এভাবে প্রতারক চক্রটি এক মাসে লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
র্যাব সূত্র জানায়, বিষয়টি র্যাবের গোয়েন্দা শাখার নজরে এলে শুরু হয় ছায়াতদন্ত। এরই ধারাবাহিকতায় র্যাব-১ ও গোয়েন্দা শাখার একটি দল মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে সায়েদাবাদ থেকে জসীমকে গ্রেপ্তার করে। এরপর তার দেওয়া তথ্যে দক্ষিণখান থেকে তারেককে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা প্রতারণার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।