cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করো’নাভাই’রাসের সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী এবারও উন্মুক্ত স্থানে বা ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়নি। এ কারণে সিলেটের তিনশ বছরের ঐতিহ্যবাহী শাহী ঈদগাহসহ নগর ও শহরতলির কোনো ঈদগাহে অনুষ্ঠিত হয়নি ঈদের জামাত। ম’সজিদে ম’সজিদে অনুষ্ঠিত হয়েছে করো’নাকালে ঈদ জামাত। দু-একটি বাদে কোনো ম’সজিদেই মানা হয়নি স্বাস্থ্যবিধি। তবে করো’নায় সংক্রমিত হওয়ার ভ’য়ে অন্য ঈদে কোলাকুলি করার রেওয়াজ থাকলেও এবার ছিল ব্যতিক্রম।
গত বছরের মতো এবারও এক মাস সিয়াম সাধনার পর মহামা’রির মধ্যেই এসেছে ঈদ। সংক্রমণ এড়াতে তাই নানা বিধিনিষেধের মধ্যে ম’সজিদে ম’সজিদে ঈদের নামাজে অংশ নেন মু’সল্লিরা।
সিলেটে এবার ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয় হ’জরত শাহ’জালাল (রহ) দরগাহ ম’সজিদে সকাল ৮টায়। নামাজ শেষে মোনাজাতে করো’নাভাই’রাসে আ’ক্রান্ত ও মৃ’তদের জন্য দোয়া করা হয়। দেশ ও জাতির কল্যাণ কা’মনার পাশাপাশি মহামা’রি করো’না থেকে মুক্তির জন্য মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করেন মু’সল্লিরা।
প্রতি বছর সিলেট নগরে সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হয় শাহী ঈদগাহে; যেখানে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হয়। তবে গত বছরের মতো এবারও সেখানে ঈদের জামাত হয়নি করো’না সংক্রমণের বিধিনিষেধের কারণে।
সিলেট মহানগর পু’লিশ সূত্রে জানা গেছে, মহানগরের ছয়টি থা’না এলাকার প্রায় এক হাজার ১০০ ম’সজিদে এবার ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নামাজ শেষে বাংলাদেশকে করো’নামুক্ত করতে এবং সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ‘তৌফিক’ দিতে আল্লাহর কাছে মোনাজাত করেন মু’সল্লিরা। এছাড়াও ফিলি’স্তিনসহ সারা পৃথিবীর মু’সলমানদের হেফাজত করতে মহান আল্লাহর কাছে আকুতি জানানো হয়।
বাসা থেকে অজু করে, মাস্ক পরে ও জায়নামাজ নিয়ে ঈদের জামাতে অংশ নেন মু’সল্লিরা। জামাত শেষে কোলাকুলি ও হাত মেলাতে মানা থাকায় অধিকাংশকে হাত মেলাতে বা কোলাকুলি করতে দেখা যায়নি। ফলে অনেকেই নামাজ শেষে একটু ক’ষ্ট মনে নিয়েই ফিরেছেন ঘরে।
তারা জানান, ঈদের নামাজের পর কোলাকুলিতেই প্রধান আনন্দ। নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থেই এবার বিরত থাকতে হচ্ছে হাত মেলানো ও কোলাকুলি থেকে।
নগরের বন্দরবাজারের কুদরত উল্লাহ জামে ম’সজিদে এবার তিনটি জামাত অনুষ্ঠিত হয় সকাল সাড়ে ৭টা, সাড়ে ৮টা ও সাড়ে ৯টায়। সিলেট কালেক্টরেট ম’সজিদে অনুষ্ঠিত হয় চারটি ঈদ জামাত। এছাড়াও নগরের ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের আগপাড়া জামে ম’সজিদে সকাল সাড়ে ৭টায় ও সকাল সাড়ে ৮টায়, ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ ম’সজিদে সকাল সাড়ে ৮টায় ও ৯টায়, ঝেরঝেরিপাড়া জামে ম’সজিদে সকাল ৫টা ৪০ মিনিটে এবং সকাল ৮টায়, ঝরনার পাড় জামে ম’সজিদে সকাল ৮টায়, বায়তুন নূর জামে ম’সজিদে (পূর্ব ঝরনার পাড়) সকাল সাড়ে ৮টায়, কুমা’রপাড়া জামে ম’সজিদে সকাল সাড়ে ৭টায় এবং সকাল সাড়ে ৮টায়, খন্দকার জামে ম’সজিদে (সেবক রায়নগর) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে জামাত অনুষ্ঠিত হয়। শাহী ঈদগাহ হাজারীবাগ জামে ম’সজিদে সকাল ৮টায় ও ৯টায়, শাহ মীরারজী (রহ) মাজার ম’সজিদে সকাল ৮টায় ও ৯টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।