cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দ্বিতীয় মেয়াদে যু’ক্তরাজ্যের রাজধানীর লন্ডনের মেয়র পদে নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস গড়েছেন সাদিক খান। ২০১৬ সালে প্রথম মেয়াদে প্রথম মু’সলিম হিসেবে মেয়র হন সাদিক খান। এখন পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর রাজধানীর প্রথম মু’সলিম মেয়রও তিনি।
লেবার পার্টির এই প্রার্থী এবারের নির্বাচনে প্রায় ১১ শতাংশ ভোটের ব্যবধানে হারিয়েছেন প্রতিদ্বন্দ্বী কনজারভেটিভ পার্টির প্রার্থী শন বেইলিকে।
সাদিক ৫৫ দশমিক ২ শতাংশ ভোট পেয়েছেন; আর বেইলি পেয়েছেন ৪৪ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট। খবর বিবিসির।
লন্ডনের মেয়র সাদিক খানের বাবা একজন বাস চালক ছিলেন। মা ছিলেন দর্জি। তার জন্ম পা’কিস্তানে। বাস ড্রাইভা’র বাবার আট সন্তানের একজন সাদিক খানের জন্ম ১৯৭০ সালে দক্ষিণ লন্ডনে।
ভাইবোনদের মাঝে পঞ্চ’ম সাদিক সাউথ লন্ডনের টুটিং এলাকায় বেড়ে উঠেন।
১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় তার দাদা-দাদী ভা’রত থেকে পা’কিস্তানে পাড়ি জমিয়েছিলেন। সাদিক খানের জন্মের কিছুদিন আগে তার বাবা-মা যু’ক্তরাজ্যে চলে আসেন। তার বাবা প্রয়াত আমানুল্লাহ খান ২৫ বছর বাসচালক হিসেবে কাজ করেছেন। মা শেহরান ছিলেন একজন দর্জি।খেলাধুলায় বিশেষ আগ্রহী সাদিক খান তরুণ বয়সে বর্ণবাদীদের বি’রুদ্ধে ল’ড়াইয়ের জন্য বক্সিং শেখেন। একজন তরুণ হিসেবে সারে ক্রিকেট ক্লাবে খেলেন তিনি।
১৫ বছর বয়সে সাদিক খান লেবার পার্টির সদস্য হন। তিনি হতে চেয়েছিলেন একজন দন্তচিকিৎসক। কিন্তু স্কুলে সবসময় বিভিন্ন ইস্যুতে বিতর্ক করতেন বলে তার প্রধান শিক্ষক তাকে আইন বিষয়ে পড়ার পরাম’র্শ দেন।
ইউনিভা’র্সিটি অব নর্থ লন্ডনে আইন বিষয়ে পড়াশোনা করেন সাদিক। টুটিংয়ে স্থানীয় কাউন্সিলে তিনি ১২ বছর কাউন্সিলরের দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৫ সালে এই এলাকা থেকে লেবার পার্টির এমপি নির্বাচিত হন সাদিক খান।
২০০৮ সালে সাদিক খান প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউনের মন্ত্রিসভায় মিনিস্টার অব স্টেট ফর কমিউনিটিস হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি পরিবহনমন্ত্রীর দায়িত্ব পান।
পরে টানা দুবার লন্ডনের মেয়র পদে নির্বাচিত হন সাদিক খান।
দুই সন্তানের জনক সাদিক খানের স্ত্রী’ সাদিয়াও একজন আইনজীবী।