cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট ইয়র্কশায়ারে সোমবার ব্যাটলি গ্রামার স্কুলে ক্লাসে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর কার্টুন প্রদর্শনের করায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায়। বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) স্কুলের বাইরে কয়েকশ লোক জড়ো হয়ে ওই শিক্ষককে বরখাস্ত করার দাবী জানিয়েছে।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক গ্যারি কিবল ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন এবং তদন্ত না হওয়া পর্যন্ত তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। গ্যারি, আরো বলেন, স্কুলটি প্রতিনিধিত্বকারী সকল সম্প্রদায়ের সমর্থনে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান।
ওয়েস্ট ইয়র্কশায়ার পুলিশের একজন মুখপাত্র বলেছেন, বিক্ষোভের সময় স্কুলের কাছাকাছি রাস্তাটি স্বল্প সময়ের জন্য বন্ধ ছিল। এই ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
এদিকে একজন বিক্ষোভকারী স্থানীয় বাসিন্দা বলেছেন, এই কার্টুন সমগ্র মুসলিম সম্প্রদায়কে অপমানিত করেছে। তিনি প্রধান শিক্ষককে মৌখিক ভাবে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান।
অভিবাবকদের পাশাপাশি ছাত্ররাও এই বিক্ষোভে অংশ নিয়েছে। বিক্ষোভকারীরা বলেন আমরা চুপ করে থাকতে পারি না, আমাদের উঠে দাঁড়াতে হবে এবং স্কুলের প্রধান শিক্ষক এবং গভর্নিং বডি সবাইকে বুঝতে হবে এটা হালকা কিছু নয়। অভিযুক্ত শিক্ষককে স্থায়ীভাবে অপসারণ করতে হবে।
অন্যদিকে এডুকেশন সেক্রেটারি গেবিন উইলিয়ামসন, শিক্ষককে হুমকি ও ভয় দেখানোর নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, কোন সমস্যা উদ্ভূত হলে আমরা অভিভাবক এবং বিদ্যালয়ের মধ্যে সংলাপকে উৎসাহিত করি। তবে, হুমকি প্রদান এবং করোনাভাইরাস বিধিনিষেধের লঙ্ঘন সহ আমরা যে প্রতিবাদের প্রকৃতি দেখেছি তা সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য এবং অবশ্যই এর অবসান ঘটাতে হবে।
চার সন্তানের জনক স্কুলের ওই ধর্ম শিক্ষকের নিরাপত্তার জন্য তার বাসা থেকে সরিয়ে নিয়েছে পুলিশ। যদিও ব্রিটেনের শিক্ষা অধিদপ্তরের জাতীয় নির্দেশিকাও হযরত মুহাম্মদ (সা.) – এর কার্টুনগুলোকে বিশেষভাবে সম্বোধন করে না।
তবে স্থানীয় সিলেবাস অনুযায়ী বা স্কুলের নির্ধারিত ধর্ম বা ধর্মীয় সম্প্রদায় অনুসারে, বা নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে নীতি অনুসরণ করার কথা বলা আছে।
উল্লেখ্য, ২৯ বছর বয়সী ধর্মীয় স্টাডিজের এই শিক্ষক গত সোমবার ক্লাসে ছাত্রদের কাছে চিত্রটি দেখিয়েছিলেন বলে জানা যায়। বৃহস্পতিবার রাতে, অনলাইনে তার নাম প্রকাশিত হলে নিরাপত্তার জন্য পুলিশ তাকে সরিয়ে নেয়।